

ইদানিং খুবই আনন্দে রয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। আর থাকবেন নাই বা কেন, একেবারে হলিউড পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে শ্রাবন্তীর রূপ! সেই রূপে আবার ঘায়েলও হয়েছেন হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা জন সিনা। হ্যাঁ, এমনটাই ঘটেছে। তবে পুরো ব্যাপারটাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
ব্যাপারটা একটু খোলসা করে বলা যাক। সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে শ্রাবন্তীকে ফলো করা শুরু করেছেন হলিউড অভিনেতা জন সিনা। আর তা দেখেই একেবারে আহ্লাদে আটখান অভিনেত্রী।
এই ঘটনার পর শ্রাবন্তী এক সংবাদ মাধ্যমকে জানান, প্রথমে তো বিশ্বাস হচ্ছিল না। ভেবেছিলাম হয়তো ফেক অ্যাকাউন্ট। তবে পরে ভাল করে দেখি, অ্যাকাউন্টে ব্লু টিক রয়েছে। সত্যিই খুব আনন্দ লাগছে।
শ্রাবন্তী এই মুহূর্তে রয়েছেন লন্ডনে। জিতু কমলের সঙ্গে জুটি বেঁধে সেখানে চলছে ‘বাবুসোনা’ ছবির শুটিং। এই ছবিতে জিতু কমলকে দেখা যাবে কিডন্যাপারের চরিত্রে। অন্যদিকে ছবিতে শ্রাবন্তী হবেন চোর। তবে নিজেদের কুকর্মকে ঢাকতে দুইজনেই অন্য পেশার মুখোশ পরে থাকেন। হঠাৎ ছবির গল্পে টুইস্ট। লন্ডনে এক শিশুর অপহরণের ঘটনায় জড়িয়ে পড়েন দুজনে। তারপর গল্প নেয় নতুন মোড়।
‘বাবুসোনা’ ছবিতে শ্রাবন্তী ও জিতু কমল ছাড়াও রয়েছেন পায়েল সরকার, আলেকজান্দ্রা টেলর, সাগ্নিক চট্টোপাধ্যায়, বিলাস দে, অত্রি ভট্টাচার্য, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।
মন্তব্য করুন


বিনোদন ডেস্ক:
বলিউডের জনপ্রিয় দম্পতি অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনের সম্পর্ক নিয়ে চলছে নানা ধরনের গুঞ্জন। বলা চলে প্রতিদিনই তাদের সম্পর্কের নতুন নতুন খবর সামনে আসছে। এতদিন বিভিন্ন ধরনের গুঞ্জন শোনা গেলেও অভিষেক ও ঐশ্বরিয়া এই বিষয়ে কখনোই কিছু বলেননি। তবে এবার সেই গুঞ্জনে নতুন মাত্রা যোগ করেছে একটি ভিডিও। ভিডিওটি দেখে সমালোচকরা মন্তব্য করেছেন, ঐশ্বরিয়ার বিচ্ছেদ হতে চলেছে!
কিছুদিন আগে দুবাইয়ে নারীর ক্ষমতায়ন বিষয়ক একটি আলোচনাসভায় অংশ নিয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া। ওই মঞ্চে ওঠার পর পর্দায় তার নাম দেখা যায়, যেখানে ‘ঐশ্বরিয়া রাই’ লেখা ছিল, কিন্তু ‘বচ্চন’ পদবি সেখানে ছিল না। এই ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ হওয়ার পর ডিভোর্সের গুঞ্জন আরও জোরালো হয়ে ওঠে।
তবে আসলে ঐশ্বরিয়া এখনও অফিশিয়ালি ‘রাই বচ্চন’ নামেই পরিচিত। তার ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলেও এটা স্পষ্টভাবে দেখা যায়। জানা গেছে, দুবাইয়ের ওই অনুষ্ঠানে নারীর স্বাধীনতা ও নারী শক্তির ওপর আলোচনা হচ্ছিল, আর এজন্য আয়োজকরা ঐশ্বরিয়ার নামের পাশে তার জন্মনাম ‘রাই’ ব্যবহার করেছেন, যেখানে স্বামীর পদবি ‘বচ্চন’ ব্যবহার করেননি।
এটি ছিল আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন বিরোধী দিবস উপলক্ষে একটি ভিডিও। ঐশ্বরিয়া এই ভিডিওটি একটি জনপ্রিয় প্রসাধনী সংস্থার হয়ে তৈরি করেছেন। সেখানে তিনি সব নারীদের মাথা উঁচু করে বাঁচার এবং নিজের মর্যাদা নিয়ে জীবনের পথে চলার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলছেন, “নিজের মর্যাদার সঙ্গে কখনো আপস করবেন না।”
এদিকে, কখনো ডিভোর্সের গুঞ্জন, কখনো দূরত্ব বাড়ানোর খবর, আবার কখনো বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের কারণে তিক্ততার শোনা যাচ্ছে। এমনকি শোনা যাচ্ছে যে, ঐশ্বরিয়া এখন শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে তার মেয়ে আরাধ্যাকে নিয়ে নিজের পিতৃবাড়িতে অবস্থান করছেন। তার শাশুড়ি জয়া বচ্চন ও ননদ শ্বেতা নন্দার সঙ্গে নাকি তার সম্পর্ক খুব একটা ভালো যাচ্ছে না।
মন্তব্য করুন


ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন মাহমুদের করা মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির একদিনের মধ্যে জামিন পেয়েছেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। আজ সোমবার আত্মসমর্পণ করলে তার জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত। জামিন পাওয়ার পর পরীমণি আদালত থেকে ফিরে গণমাধ্যমের সামনে কথা বলেন।
তিনি ন্যায়বিচার পাওয়ার আশা ব্যক্ত করে বলেন, ‘শুরু থেকেই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলাম, এখনও আছি। আমি আইনের ওপর বিশ্বাস রেখেছি। আর আপনারা যেভাবে আমাকে সাপোর্ট করেছেন, সেটা দেখে আমার দুঃখের সব মেঘ কেটে গেছে। আপনাদের সবার প্রতি আমি কৃতজ্ঞ।’
পরীমণি আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমার কিছুই বলার নেই। গতকাল থেকে আপনারা যেভাবে ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন, আমি সারাজীবন সেই ভালোবাসার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকব। আমি ধন্য।’
তিনি বলেন, ‘আইনের প্রতি আমার বিশ্বাস ছিল এবং আমি বিশ্বাস করি, আমি ন্যায়বিচার পাব। আপনারা আমার পাশে থাকবেন। আজ যেমন ভালোবাসা নিয়ে বাড়ি ফিরছি, সেই ভালোবাসার সঙ্গে জয় নিয়ে যেন বাড়ি ফিরতে পারি। আমার জন্য দোয়া করবেন।’
২০২২ সালের ৬ জুলাই পরীমণির বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) ঢাকা জেলার পরিদর্শক মো. মনির হোসেন ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পরীমণি ও তার কস্টিউম ডিজাইনার জুনায়েদ বোগদাদী জিমির বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল করেন। প্রতিবেদন অনুযায়ী, তাদের বিরুদ্ধে মারধর ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, পরীমণি ও তার সহযোগীরা অ্যালকোহল পান করেন এবং দামি ক্লাবে ঢুকে পার্সেল নিয়ে মূল্য পরিশোধ না করেই চলে যান। পরীমণি তার পরিচিত পুলিশ কর্মকর্তাদের মাধ্যমে মিথ্যা মামলা করে হয়রানি ও ভয় দেখান।
আরও বলা হয়, ২০২১ সালের ৯ জুন রাতে সাভারের বোট ক্লাবে পরীমণি বাদী নাসির উদ্দিনকে ডেকে তার সঙ্গে কিছু সময় বসতে বলেন। এক পর্যায়ে পরীমণি নাসির উদ্দিনকে বিনামূল্যে ব্লু লেবেল হুইস্কি বোতল পার্সেল দেওয়ার জন্য চাপ দেন। নাসির উদ্দিন রাজি না হওয়ায় পরীমণি তাকে গালমন্দ করেন এবং এক পর্যায়ে গ্লাস ও মোবাইল ফোন ছুড়ে মারেন, যাতে নাসির উদ্দিন মাথায় ও বুকে আঘাত পান।
মামলায় আরও বলা হয়, পরীমণি ও তার সহযোগীরা নাসির উদ্দিনকে মারধর ও হত্যার হুমকি দেন এবং ভাঙচুর করেন। এই ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য পরীমণি সাভার থানায় বাদীসহ দুজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন।
এছাড়া, একই বছরের ৫ আগস্ট বনানী বাসা থেকে র্যাবের অভিযানে গ্রেপ্তার হন পরীমণি। পরে বনানী থানায় মাদক মামলায় তাকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। ২৭ দিন পর তিনি জামিনে মুক্তি পান।
মন্তব্য করুন


বিনোদন ডেস্ক:
আম্বানি পরিবারের বিয়ে নিয়ে আবারও শোরগোল চলছে গত কয়েকদিন ধরে। মুম্বাইয়ের বিকেসির জিও ওয়ার্ল্ড কনভেনশন সেন্টারে ১২ জুলাই আম্বানিপুত্রের গ্র্যান্ড বিবাহের অনুষ্ঠানে বলিউডের জনপ্রিয় সব তারকাদের মেলা বসেছিল।
বিয়েতে বলিউড তারকা জুটি রণবীর কাপুর ও আলিয়া ভাট কাপুরও উপস্থিত ছিলেন। রণবীর কাপুর সাদা শেরওয়ানি ও পায়জামা পরে এসেছিলেন। তবে, হট পিংক কালারের শাড়ি পরে আলাদাভাবে সবার নজর কাড়েন আলিয়া ভাট। মনিশ মলহোত্রার আর্কাইভাল উইভ কালেকশন থেকে আলিয়া ভাট এই সিল্ক শাড়িটি কিনেছিলেন বলে জানা যায়।
গোলাপি রঙা পিওর সিল্কের শাড়িটিতে ৯৯ শতাংশ খাঁটি রুপার কাজ করা হয়েছে। রুপার কাজের পাশাপাশি সম্পূর্ণ শাড়িতে গোল্ডেন অ্যান্টিক কাজ ফুটিয়ে তুলতে ৬ গ্রাম স্বর্ণ ব্যবহার হয়। এদিকে শাড়িটির ব্যাপারে ডিজাইনার মনিশ মলহোত্রা একটি বিশেষ তথ্য জানিয়েছেন, আলিয়ার শাড়িটি গুজরাটের ঐতিহ্যবাহী অশাবলী শাড়ি, যা প্রায় ১৬০ বছরের পুরোনো!
আলিয়ার চুলে স্লিক বান ও খোঁপায় জড়ানো ফুল তো ছিলই। এছাড়াও ট্র্যাডিশনাল শাড়ির সঙ্গে মানানসই জুয়েলারি পান্না ও সোনার হার, মাং টিকা ও ঝুমকা ঘরানার দুল পরেও বিশেষভাবে নজর কাড়েন এই অভিনেত্রী। নেটিজেনদের মতে, দুর্দান্ত লাগছিল সেদিন মিষ্টি এ অভিনেত্রীকে।
মন্তব্য করুন


ভারতীয় ক্রিকেটার যুজবেন্দ্র চাহাল ও তার স্ত্রী ধনশ্রী বর্মার বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা চলছে। তবে এবার সেই গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুলেছেন ধনশ্রী।
বুধবার ধনশ্রী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট দিয়ে বিষয়টি পরিষ্কার করেন। তিনি লেখেন, “গত কয়েকদিন আমার এবং আমার পরিবারের জন্য খুবই কঠিন সময় কেটেছে। সবচেয়ে হতাশাজনক বিষয় হলো, কিছু মানুষ যাচাই-বাছাই ছাড়াই ভিত্তিহীন তথ্য ছড়িয়ে আমার বিরুদ্ধে ভুল মন্তব্য ও ঘৃণা ছড়াচ্ছেন।”
তিনি আরও লেখেন, “আমি দীর্ঘদিন ধরে পরিশ্রম করে নিজের পরিচিতি তৈরি করেছি। আমার নীরবতা কোনো দুর্বলতার পরিচয় নয়, বরং এটি আমার শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেতিবাচকতা খুব সহজে ছড়িয়ে পড়ে। তবে অন্যদের উন্নতির জন্য সহানুভূতি ও সাহসের প্রয়োজন হয়।”
ধনশ্রী আরও বলেন, “আমি সততা ও মূল্যবোধে বিশ্বাসী। এগিয়ে যেতে চাই নিজের আদর্শ মেনে। সত্য একদিন না একদিন প্রকাশ পাবেই। তখন কোনো ব্যাখ্যার প্রয়োজন হবে না।”
এর আগেও চাহাল একটি রহস্যজনক পোস্ট করেছিলেন। তিনি ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের একটি উক্তি শেয়ার করেন। উক্তিটিতে লেখা ছিল, “নিস্তব্ধতারও সুর আছে। যারা বিকট শব্দের মধ্যেও তা শুনতে পারে, তারাই সেই সুর উপলব্ধি করতে পারে।”
এরপর থেকে চাহাল ও ধনশ্রীর সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জন আরও তীব্র হয়। চাহাল তার ইনস্টাগ্রাম থেকে স্ত্রীর সঙ্গে তোলা সব ছবি মুছে ফেলেছেন। যদিও ধনশ্রীর প্রোফাইলে এখনো তাদের একসঙ্গে তোলা ছবি রয়েছে।
চাহালের আরেকটি পোস্টও এই জল্পনাকে উসকে দিয়েছে। পোস্টটিতে তিনি লেখেন, “কঠোর পরিশ্রম মানুষের চরিত্রকে উজ্জ্বল করে। আপনি জানেন নিজের যাত্রাপথ কেমন ছিল, কীভাবে এই পর্যায়ে পৌঁছেছেন। সেই যাত্রায় যে ত্যাগ স্বীকার করেছেন তা আপনিই ভালোভাবে জানেন। নিজের বাবা-মাকে গর্বিত করার জন্য মাথা উঁচু করে সোজা দাঁড়ান।”
এই পোস্টে চাহাল বাবা-মায়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেও স্ত্রী ধনশ্রীর নাম উল্লেখ করেননি। যা তাদের বিচ্ছেদের গুঞ্জনকে আরও বাড়িয়ে তোলে।
উল্লেখ্য, যুজবেন্দ্র চাহাল ও ধনশ্রী বর্মার বিয়ে হয়েছিল ২০২০ সালের ২২ ডিসেম্বর। গুরুগ্রামের একটি অনুষ্ঠানে তারা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ধনশ্রী ছিলেন চাহালের নাচের শিক্ষক। করোনার সময় অনলাইনে নাচের ক্লাস করার মাধ্যমে তাদের পরিচয়। এরপর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তারা নিয়মিত একসঙ্গে ছবি শেয়ার করতেন। তবে সাম্প্রতিক ঘটনাবলী দেখে অনুমান করা যাচ্ছে, তাদের সম্পর্ক এখন আর আগের মতো নেই।
মন্তব্য করুন


বিনোদন ডেস্ক:
বলিউড থেকে রাজনীতির মাঠে আসা অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত এবার বড় ঘোষণা দিলেন। ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে হিমাচল প্রদেশের মান্ডি থেকে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন তিনি। গত মঙ্গলবার তিনি নিজের মনোনয়ন জমা দেন। এই ভোটে জিতলে তিনি অভিনয় ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
কঙ্গনা যেকোনো বিষয় নিয়ে স্পষ্ট কথা বলতে স্বচ্ছন্দবোধ করেন। তাকে ঠোঁট কাটা হিসেবে সবাই জানে। কেননা তিনি যেকোনো কথাই অকপটে বলে ফেলেন।
সম্প্রতি আজতক বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মাণ্ডির বিজেপি প্রার্থী কঙ্গনাকে প্রশ্ন করা হয়, যদি মাণ্ডি আসন থেকে তিনি জয়ী হন তাহলে কি জনগণকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণে তিনি ধীরে ধীরে বলিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি থেকে সরে আসবেন?
জবাবে কঙ্গনার সাফ কথা, ‘হ্যাঁ অবশ্যই।’
তিনি এও বলেন, ‘একাধিক চলচ্চিত্র নির্মাতা আমায় বলেছেন- আমি একজন ভালো অভিনেত্রী। আমি যেন অভিনয় না ছাড়ি। আমি ভালো অভিনয় করি ঠিকই। সবটাই আমি প্রশংসা হিসেবে নিই।’
বলিউড তারকা জানান, তিনি ভোটের ডিউটি অত্যন্ত সিরিয়াসলি নেন। কঙ্গনা তার হলফনামায় জানিয়েছেন, তার ৯১ কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে।
কঙ্গনার বিরুদ্ধে কংগ্রেসের হয়ে লড়ছেন বিক্রমাদিত্য সিং। তার পারিবারিক রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড বেশ শক্তিশালী। তার মা-বাবা দুজনই হিমাচলের হেভিওয়েট রাজনীতিক হিসেবে পরিচিত।
‘আউটসাইডার’ থেকে নিজেকে বলিউডের ‘কুইন’ খ্যাতি পেয়েছেন কঙ্গনা। এবার ভোটের মাঠে তার নতুন পরীক্ষা।
মন্তব্য করুন


বিনোদন ডেস্ক:
বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাবিনা ট্যান্ডন। বিতর্কে জড়াতে খুব একটা দেখা যায় না তাকে। তবে এই অভিনেত্রী এবার নিজেকে বিতর্কে জড়ালেন। পথচারীদের হামলার শিকার হয়েছেন এ অভিনেত্রী।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, মুম্বাইয়ের রাস্তায় মধ্যরাতে রাবিনার চালক বেপরোয়া গাড়ি চালানোর কারণে মুম্বাইয়ের কার্টার রোডে রিজভি কলেজের সামনে একই পরিবারের তিনজন আহত হয়েছেন। এই ঘটনার পর স্থানীয়রা যখন তার গাড়ি ঘিরে ধরেন তখন অভিনেত্রী নেমে আসেন।
এই ঘটনায় ক্ষমা চেয়ে বিষয়টা মেটানোর বদলে নাকি অভিনেত্রী তাদের উপর পাল্টা চড়াও হয়ে তর্ক করেন। তাতে তারা ক্ষেপে যান।
যারা এই দুর্ঘটনায় পড়েছিলেন তাদের মধ্যে বয়স্ক মানুষও ছিলেন। তারা অভিনেত্রীকে মারতে এলে তখন তিনি ক্ষমা চাইতে শুরু করেন এবং অনুরোধ করেন তাকে যেন মারা না হয়। আর সেই ঘটনার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
এছাড়া জানা গিয়েছে এদিন অভিনেত্রী মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন। তিনি, তার স্বামী এবং যাদের তিনি হেনস্থা করেছিলেন সকলেই থানায় গিয়েছিলেন। তবে পুলিশ অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করতে দেয়নি, এমনটাই জানিয়েছেন আহতদের স্বজন।
মন্তব্য করুন


বিনোদন ডেস্ক:
বলিউড অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন মানেই ভক্তদের কাছে এক দারুণ উন্মাদনার নাম। তার সে যে কোনো সংবাদই সবার কাছে ভীষণ আগ্রহের।
সেপ্টেম্বরে দীপিকার ঘরে নতুন অতিথি আসতে যাচ্ছে। গর্ভবতী হওয়া সত্ত্বেও সিনেমার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। সামনে ‘সিংহাম’ সিনেমার সিক্যুয়ালে দেখা যাবে দীপিকাকে।
অন্যান্য অনেক নায়িকার মতোই দীপিকার একটি অদ্ভূত অভ্যাস রয়েছে। সবসময়েই, নিজের ব্যাগে একটি পেনসিল নিয়ে ঘোরেন দীপিকা।
এ প্রসঙ্গে সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে দীপিকা জানান, সবসময়ে তিনি ব্যাগে একটি খাতা আর পেনসিল রাখতে পছন্দ করেন। দীপিকা টেকনোলজি পছন্দ করলেও, বিভিন্ন বিষয় তিনি মোবাইলে না টাইপ করে, খাতায় লিখে রাখতে পছন্দ করেন।
তাই এ কারণে যেখানেই যান না কেন, দীপিকার ব্যাগে থাকে একটি খাতা ও একটি পেনসিল। কলম রেখে পেনসিল কেন- সেই কথাও খোলসা করেছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন।
অভিনেত্রী বলেন তিনি পেনসিল ছোলা, আর ভুল হলে ইরেজার দিয়ে সেটা মুছে ফেলার বিষয়টা খুব পছন্দ করেন। শুধু এই একটা কারণ নয়, দীপিকা পেনসিল ব্যবহার করেন আরও একটি কাজেও।
দীপিকা যে জিনিসটি সবসময় ব্যাগে রাখেন
দীপিকা জানিয়েছেন, যদি কোনো সংলাপ বলতে গিয়ে তিনি বারে বারে আটকে যান, তাহলে বিশেষ একটি ব্যায়াম করেন তিনি। দাঁতের মধ্যে পেনসিল চেপে ধরে সেই সংলাপটি বলতে থাকেন কয়েকবার।
এরপরে দাঁত থেকে পেনসিল বের করে নিলেও, সেই সংলাপটি ঝরঝরে হয়ে যায়। এই কাজটিই নাকি আর ও একটি কারণ, যার জন্য কলম নয়, ব্যাগে পেনসিল রাখতেই পছন্দ করেন দীপিকা।
এছাড়া দীপিকা নিজের ব্যাগে মাউথ ফ্রেশনার, ফেস মিস্ট, পারফিউম, মোবাইল স্ট্যান্ডের মতো ছোট ছোট জিনিস নিয়ে ঘুরতে পছন্দ করেন। সঙ্গে থাকে দীপিকার বাড়ির চাবি ও চুল বাঁধার জিনিসও।
মন্তব্য করুন


মুম্বাইয়ে সোমবার স্ত্রী গৌরী খানের প্রথম বই প্রকাশ করলেন শাহরুখ খান। ডিজাইনার গৌরী খানের এই কফি টেবিল বইয়ের নাম ‘মাই লাইফ ইন ডিজাইন’। মূলত ইন্টিরিয়র ডিজাইন নিয়েই এই বই লেখা। এদিন অনুষ্ঠানে মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলার সময় নিজের সঙ্গে স্ত্রীয়ের সম্পর্ক নিয়েও মুখ খোলেন কিং খান। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকা তার কাছে যে স্বামীর ডিউটির থেকেও বেশি, তাও বোঝান।
অভিনেতা বলেন, ‘আমি ও গৌরী একে অপরকে বহু বছর ধরে চিনি। ও তখন ১৪, আমি ১৮ এবং বহু বছর ধরে একে অপরকে চিনি আমরা এবং কখনও কখনও যদি একে অন্যকে এত বছর ধরে চেনা হয়ে যায় তাহলে একে অপরের কাজের প্রতি সেই সম্মানটা হারিয়ে যেতে শুরু করে। কারণ একে অন্যকে তখন আমরা টেকেন ফর গ্রান্টেড করে নিই। আমি আমার কাজ বহুদিন ধরে করছি এবং তাতে গৌরী নিজের যতটুকু অংশ করার তার সেরাটা করেছে। আমরা তিনজন সুন্দর বাচ্চা বড় করেছি। একজন সিনে তারকার স্ত্রী হয়ে থেকেছে ও যে কিনা ঈশ্বর ও মানুষের আশীর্বাদে প্রবল খ্যাতি অর্জন করেছে।’
এরপরও শাহরুখ খান বলেন, আমাদের পরিবারে, আমার ১০ বছরের ছেলে সমেত, সবার মধ্যেই সৃজনশীলতার সূক্ষ্ম একটা বুদ্ধি আছে। আমার মনে হয় আমাদের বিবাহিত জীবনের ২৩ থেকে ২৪ বছর, মুম্বাইয়ে ঘর বাঁধতে এবং আমাদের পেশা থেকে মানুষের এত ভালোবাসা পেতে, বাচ্চাদের বড় করতেও এত ব্যস্ত ছিলাম যে গৌরী বোঝেনি যে ওঁর একটা অন্যদিকও আছে যাকে জীবন দেওয়া প্রয়োজন। এই বইটা আমি মনে করি সেই সবকিছুর প্রতিনিধিত্ব করে।
মন্তব্য করুন


বিনোদন ডেস্ক:
অভিনয় ও নাচের জন্য বলিউডে বেশ জনপ্রিয় অভিনেত্রী মাধুরী দীক্ষিত। তিনি এবার খবরের শিরোনামে হয়েছেন তার নতুন গাড়ির জন্য।
মাধুরী এবং তার স্বামী ডা. শ্রীরাম নেনে সম্প্রতি একটি অত্যন্ত দামি গাড়ি কিনেছেন, যা ইতোমধ্যেই তাদের ভক্তদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি করেছে। তাদের লাল রঙের ফেরারি 296 GTS গাড়িটির মূল্য ৬.২৪ কোটি টাকা। এই গাড়িতে 2992 cc ইঞ্জিন রয়েছে এবং এটি একটি ভেরিয়েন্টে পাওয়া যায়।
গাড়িটির পেছনের মিড-ইঞ্জিন এবং রিয়ার-হুইল ড্রাইভ সিস্টেম রয়েছে। মাধুরীর নতুন গাড়ি সংগ্রহে ফেরারি 296 GTS ছাড়াও আরও কিছু বিলাসবহুল গাড়ি রয়েছে।
মাধুরী দীক্ষিতের সংগ্রহে বেশ কিছু গাড়ি রয়েছে। তার সংগ্রহে রয়েছে একটি Mercedes-Maybach S560, Range Rover Vogue, এবং Porsche 911 Turbo S। এই গাড়িগুলোর দাম প্রায় ৩.০৮ কোটি টাকা। মাধুরী দীক্ষিতের গাড়ি সংগ্রহের মধ্যে এসব গাড়ি তাদের বিলাসিতা এবং দাম দিয়ে অনেকেরই দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
মাধুরী দীক্ষিত শেষ দেখা গিয়েছিল আনিস বাজমীর পরিচালিত ‘ভুল ভুলাইয়া 3’-তে। এই ছবিতে মাধুরী দীক্ষিতের সঙ্গে অভিনয় করেছেন বিদ্যা বালান, তৃপ্তি দিমরি, রাজপাল যাদব, বিজয় রাজ, সঞ্জয় মিশ্র, অশ্বিনী কালসেকর এবং রাজেশ শর্মা।
মন্তব্য করুন


বিনোদন ডেস্কঃ
টিভি নাটকের জনপ্রিয় অভিনেতা জাহিদ হাসান। তবে ইদানীং ওটিটি কনটেন্টের কাজে ব্যস্ত তিনি। দীর্ঘদিন ধরেই বিশেষ দিবসের কোনো নাটক ছাড়া টিভিতে তার উপস্থিতি মিলছে না।
অভিনেতা নিজেও বলেছেন, টিভি নাটকে অভিনয় তিনি কমিয়ে দিয়েছেন। এখন মনযোগী হয়েছেন ওয়েবের কাজে।
কিছুদিন আগেই জানিয়েছেন নতুন তিন ওয়েবের কাজে যুক্ত হওয়ার খবর। সম্প্রতি সিরিজটির কাজও তিনি শেষ করেছেন। তবে এ বিষয়ে এখনই বিস্তারিত বলতে নারাজ এ অভিনেতা। এটুকু নিশ্চিত যে, রায়হান রাফী পরিচালিত এ সিরিজের নাম ‘যাহা বলিব যত্য বলিব’।
এখানেও তৈরি হয়েছে নায়িকা নিয়ে রহস্য! এতে আগে থেকেই প্রার্থনা ফারদিন দীঘির কাজ করার কথা ছিল। কিন্তু দীঘি জানান, তিনি এ সিরিজে কাজ করেননি।
তাহলে কে করেছে? এরইমধ্যে গুঞ্জন উঠে তমা মির্জার নাম। তবে এর সত্যতা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। অভিনয়শিল্পী, নির্মাতা ও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কেউ এখনই এ বিষয়ে কথা বলতে আগ্রহী নন। শিগগিরই আনুষ্ঠানিকভাবে বিস্তারিত জানানো হবে বলে নিশ্চিত করেন তারা।
জাহিদ হাসান বলেন, আমার কাজ অভিনয় করা। আমি সেটিই করছি। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আনুষ্ঠানিকভাবে সব কিছু গণমাধ্যমে জানাবে। তাদের নিশ্চয়ই প্রচারের প্ল্যান রয়েছে।
জানা গেছে, কক্সবাজারের এক বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ড ঘিরে এই সিরিজের গল্প। এটি একটি অনলাইন পেইড ভার্সনের জন্য নির্মিত হয়েছে। তবে একে প্রথমে সিনেমা ট্যাগ দিয়ে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি দেওয়ার চিন্তা করছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান।
এর আগেও তারা একই প্রক্রিয়ায় ‘৩৬-২৪-৩৬’ নামে একটি ওয়েব কনটেন্ট সিনেমা বলে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি দিয়েছে। সেটি অবশ্য দর্শক খরায় মুখ থুবরে পড়ে।
মন্তব্য করুন