সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি
ছবি: সংগৃহীত




প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন জানিয়েছেন সীমিত আকারে হলেও ভোটিং সিস্টেমে প্রবাসীদের আনার লক্ষ্যের কথা। তিনি জানান, পৃথিবীর অনেক দেশে আউট অফ কান্ট্রি ভোটিং আছে। অনেক দেশে এটি শুরু করেও পারেনি নানা সমস্যার কারণে। পাশের দেশ ভারতও এখনও এটি চালু করতে পারেনি। আমরা এটি চালু করতে চাই। সীমিত পরিসরে শুরুটা অন্তত হোক।


মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নির্বাচন ভবনের অডিটোরিয়ামে প্রবাসী বাংলাদেশীদের ভোটাধিকার বিষয়ে অংশীজনদের নিয়ে নির্বাচন কমিশনের এক সেমিনারের শুরুতে তিনি এসব কথা জানান।


আগামী নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা আমাদের ওয়াদা জানিয়ে সিইসি জানায়, এটা আমাদের কাছে সবার দাবিও। আমরা এটা নিয়ে কাজ করেছি। দেশের আর্থসামাজিক বাস্তবতা ও শিক্ষা- সবকিছু পর্যালোচনা করে একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবো। রাজনৈতিক নেতারা সমর্থন না দিলে কোনো কিছুই বাস্তবায়ন হবে না। মানুষের আস্থা যেন থাকে, কম খরচে যেন বাস্তবায়ন করতে পারি সেই পদ্ধতিতে বেছে নিতে হবে। পরবর্তী নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোট চালু করতে চাই।


নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ (অবসরপ্রাপ্ত) বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনের ইতিহাসে প্রবাসী ভোটাররা কোনোদিনই ভোট দিতে পারেননি। প্রবাসী ভোটাররা আমাদের মোট ভোটারদের ১০ শতাংশ। আমাদের লক্ষ্য প্রবাসী ভোটারদের ভোটিং সিস্টেমে আনা।


মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করে তিনি বলেন, প্রবাসী ভোটারদের ভোটাধিকার আমাদের প্রয়োজন আছে। ১০ শতাংশ ভোটারদের মতামতবিহীন ভোট, কিছুটা খণ্ডিত মতামত।


১৭৮ দেশের মধ্যে ১১৫টির প্রবাসীরা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন উল্লেখ করে এই নির্বাচন কমিশনার জানান, ২০ শতাংশ দেশে সেই দেশের প্রবাসীরা দেশীয় ভোটারদের তুলনায় বেশি ভোট দেন। এসব দেশে প্রবাসী ভোটাররা কেবল জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে পারেন।


এসময় তিনি প্রবাসী ভোটিং সিস্টেম তৈরির প্রস্তুতিসমূহ বর্ণনা করেন।


ইসি সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সঞ্চালনয়ে সেমিনারে নির্বাচন কমিশনের শীর্ষ কর্মকর্তা ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।


নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, প্রবাসীরা ভোট দিতে না পারলে ভোটের কাস্ট হারে প্রভাব পড়ে। সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ নির্বাচন কমিশন। আমরা উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট চাই। এই উৎসবে প্রবাসীদের অন্তর্ভুক্ত করতে চাই।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হলে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষকে শাস্তি দেবে ইসরাইল

গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হলে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষকে শাস্তি দেবে ইসরাইল
যুদ্ধের ছবি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

গাজায় যুদ্ধ ইস্যুতে গ্রেফতার আতঙ্কে ভুগছেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। এরই মধ্যে এই গ্রেফতারি পরোয়ানা ঠেকাতে ব্যাপক দৌঁড়ঝাপ শুরু করেছেন তিনি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছেন নেতানিয়াহু। আমেরিকাও বিষয়টি প্রতিরোধে নানা তৎপরতা শুরু করেছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) সংশ্লিষ্ট বিচারকদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার কথাও ভাবছে দেশটি।

এ পরিস্থিতিতে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষকেও টেনে আনল ইসরাইল। দুই ইসরাইলি এবং মার্কিন কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছ, ইসরাইলি সরকার বাইডেন প্রশাসনকে সতর্ক করেছে যে, যদি আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) ইসরাইলি নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে, তাহলে তারা ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া শুরু করবে, যা তাদেরকে পতনের দিকে নিয়ে যাবে।

সম্প্রতি ইসরাইলি গণমাধ্যমের খবরে জানা যায়, আইসিসি ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, সামরিক বাহিনীর প্রধান হার্জি হালেভি এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে।

নেতানিয়াহু বলেছেন, যদি গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয় তবে এটি ‘ঐতিহাসিক পর্যায়ের একটি কেলেঙ্কারি’ হবে।

মার্কিন গণমাধ্যম অ্যাক্সিওস প্রতিবেদনে দাবি করেছে,  ইসরাইলি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হলে, তারা ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের কর রাজস্ব স্থানান্তর বন্ধ করে দেবে। আর এমন পদক্ষেপ নেবে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষকে দেউলিয়া করে দেবে।

প্রসঙ্গত, ইসরাইল ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের পক্ষে ট্যাক্স সংগ্রহ করে এবং ১৯৯৪ সালে অসলো চুক্তির অধীনে তাদেরকে মাসিক ভিত্তিতে তা স্থানান্তর করে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত
ছবি: সংগৃহীত

সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে ইমিগ্রেশন পুলিশের সদস্যসহ তিন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।


বৃহস্পতিবার (৮ মে) পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য জানায়।


তিনি জানান, সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে ইমিগ্রেশন পুলিশের একজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।


এছাড়া আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে কিশোরগঞ্জের সদর থানায় দায়েরকৃত মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এবং পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) একজন কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।


এর আগে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের নয় মাস পর বুধবার (৭ মে) দিনগত রাত ৩টা ৫ মিনিটে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে দেশ ছাড়েন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।


বিমানবন্দর ইমিগ্রেশন সূত্র জাগো নিউজকে জানায়, আবদুল হামিদ শারীরিকভাবে খুবই অসুস্থ। নিরাপত্তার অভাবের অজুহাতে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসা নেননি। তাই উন্নত চিকিৎসার জন্য গতকাল রাত ১১টার দিকে সাধারণ যাত্রীবেশে শাহজালাল বিমানবন্দরে যান আবদুল হামিদ। এ সময় তার মুখে মাস্ক ও মাথায় ক্যাপ ছিল। পরে ইমিগ্রেশনের প্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাই শেষে তাকে দেশ ছাড়ার সবুজ সংকেত দেওয়া হয়।


পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) ইমিগ্রেশন বিভাগের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, আজ সকালে কর্মস্থলে এসে আবদুল হামিদের দেশত্যাগের বিষয়টি জানতে পেরেছি। তিনি বিদেশ যাওয়ার কারণ হিসেবে চিকিৎসার অজুহাত দেখিয়েছেন।


গত ১৪ জানুয়ারি কিশোরগঞ্জ সদর থানায় আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের হয়েছে। এই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের আরও অনেকে আসামি হয়েছেন।


কিন্তু তারপরও কেন আবদুল হামিদকে দেশ ত্যাগের অনুমতি দেওয়া হলো- এমন প্রশ্নের জবাবে ইমিগ্রেশন পুলিশের ওই কর্মকর্তা জানান, আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে কিশোরগঞ্জের মামলার বিষয়টি ইমিগ্রেশন বিভাগ অবগত ছিল। কিন্তু তার বিদেশ সফরের বিষয়ে আদালত বা দুদক থেকে কোনো নিষেধাজ্ঞা ছিল না। তাই তার বিদেশযাত্রায় বাধা দেওয়া হয়নি। আর এমনিতেই আবদুল হামিদ শারীরিকভাবে অসুস্থ।


সূত্র: জাগো নিউজ২৪

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

প্রায় ১০ কিলোমিটার পর্যন্ত যানজট সৃষ্টি হয়েছে।

প্রায় ১০ কিলোমিটার পর্যন্ত যানজট সৃষ্টি হয়েছে।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বিএনপি-জামায়াতের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে মিছিল করতে গিয়ে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষ মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এসময় দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। ফলে মহাসড়কের চট্টগ্রামমুখী লেনে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে। 

মঙ্গলবার (৬ জুন) সকাল ৯টার দিকে মহাসড়কে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার পৌর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এতে মহাসড়কে প্রায় ১০ কিলোমিটার পর্যন্ত যানজট সৃষ্টি হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনের সংসদ সদস্য মুজিবুল হক এবং চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার সাবেক মেয়র মিজানুর রহমানের সমর্থকদের মধ্যে এ ঘটনা ঘটেছে। উভয় পক্ষই দেশীয় অস্ত্র হাতে মহাসড়কে অবস্থান নিয়েছে। ঘটনাস্থলে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

কুমিল্লা জেলা পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) (চৌদ্দগ্রাম সার্কেল) জাহিদুল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে বলেন, বিএনপি-জামায়াতের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে মিছিলে নামে এমপি মুজিবুল হকের সমর্থকেরা। এসময় আওয়ামী লীগের পদবঞ্চিত নেতারা চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার সাবেক মেয়র মিজানুর রহমানের সমর্থনে মহাসড়কে নেমে ভাঙচুর চালায়। পরে এমপি মুজিবুল হকের সমর্থকেরা তাদের প্রতিহত করতে গেলে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। উভয় পক্ষ মহাসড়ক ছেড়ে চলে গেছে। 

এ বিষয়ে হাইওয়ে পুলিশের কুমিল্লা রিজিয়নের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ বক্তব্য দিতে রাজি হননি।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করার আগে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা বিবেচনা করতে হবে: শেখ হাসিনা

উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করার আগে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা বিবেচনা করতে হবে: শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রীর ছবি

ডেস্ক রিপোর্ট:

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হলে দেশের অর্থনীতি কতটা চাঙ্গা হবে এবং স্থানীয়রা কতটা উপকৃত হবে তা বিবেচনায় নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন।

তিনি বলেন, আমাদের প্রথমে ভাবতে হবে ফলাফল কি হবে এবং বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করে একটি প্রকল্প নেওয়ার পরে জনগণ কতটা উপকৃত হবে। আমাদের দেশের উন্নয়ন এমনভাবে করতে হবে যাতে আমাদের সক্ষমতা বাড়বে এবং অন্যের উপর নির্ভরশীলতা কমবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে স্মার্ট বাংলাদেশ-২০৪১ বিনির্মাণে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের কার্যক্রমের রূপরেখা সংক্রান্ত উপস্থাপনা অবলোকনকালে এ কথা বলেন।

রূপরেখা প্রত্যক্ষ করার পর, প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছেন এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যয় এড়াতে এবং প্রকল্পগুলো দ্রুত শেষ করার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলকে অগ্রাধিকার দিতে বলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব কে এম সাখাওয়াত মুন এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রকল্প গ্রহণের ক্ষেত্রে দেশের কতটা উন্নয়ন হবে এবং মানুষ কতটা উপকৃত হবে তা আপনাদের বিবেচনা করতে হবে। দ্রুত কিছু অবকাঠামোগত উন্নয়ন হয়েছে বলে দেশবাসী এর সুফল পাচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা একটি লক্ষ্য নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করছেন। তিনি আরো বলেন, ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর তার সরকারের প্রথম অগ্রাধিকার ছিল জনগণের জন্য খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

তিনি বলেন, গবেষণার মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির করে আমরা সফলভাবে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছি। তার সরকার রূপকল্প ২০২১ ঘোষণা করেছিল এবং উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি লাভের মধ্যদিয়ে সফলভাবে তা বাস্তবায়ন করেছে। এখন আমাদের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট দেশে রূপান্তর করা। আমরা সেই রূপকল্প বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছি।

এসময় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

৪ দিনের রিমান্ডে কামরুল ও সোলায়মান

৪ দিনের রিমান্ডে কামরুল ও সোলায়মান
ছবি: সংগৃহীত

পল্টন মডেল থানার যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ও সাবেক সংসদ সদস্য সোলায়মান সেলিমকে চার দিনের এবং পল্টন মডেল থানার বিএনপি কর্মী মকবুল হত্যা মামলায় এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানকে তিন দিনের পুলিশ রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।


এছাড়া, রাজধানীর বিভিন্ন থানার মামলায় সালমান এফ রহমান, গোলাম কিবরিয়া টিপু, কামাল আহমেদ মজুমদার, চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, অ্যাডভোকেট মাহবুব আলী, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু ও মোজাম্মেল হককে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।


বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে আসামিদের হাজির করা হয়। শুনানি শেষে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শরিফুর রহমান এসব আদেশ দেন।


আদালতে সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেন, "আমি এই এলাকার সংসদ সদস্য ছিলাম না। আমাকে এই হত্যার মাস্টারমাইন্ড বলা অমূলক। ২০১৭ সাল থেকে আমি ক্যান্সার আক্রান্ত। আমার শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করার অনুরোধ করছি।"


নিউমার্কেট থানার হত্যা মামলায় সালমান এফ রহমানকে, হাতিরঝিল থানার মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে, মিরপুর, কাফরুল ও রামপুরা থানার পৃথক তিন মামলায় কামাল আহমেদ মজুমদারকে, মিরপুর মডেল থানার মামলায় সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে এবং দুটি মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মাহবুব আলীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।


এছাড়া মতিঝিল মডেল থানার মামলায় রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু ও মোজাম্মেল হককে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

আমরা প্রতিশোধ নিতে চাচ্ছি না, বিচার করতে চাচ্ছি: অ্যাটর্নি জেনারেল

আমরা প্রতিশোধ নিতে চাচ্ছি না, বিচার করতে চাচ্ছি: অ্যাটর্নি জেনারেল
ছবি: সংগৃহীত

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘জুলাই গণহত্যার বিচারে আমরা কি প্রতিশোধ নিতে চাচ্ছি এমন অনেক প্রশ্ন আসছে। আমরা বলতে চাই, আমরা প্রতিশোধ নিতে চাচ্ছি না। আমরা বিচার করতে চাচ্ছি। কেন বিচার করতে চাচ্ছি? আমরা আগামী প্রজন্মকে ইতিহাসের একটি দায় থেকে মুক্ত করতে চাচ্ছি।’


শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে ‘ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী জাতীয় সংলাপের আয়োজন ‘ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ’ এ অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। শনিবার শেষ দিনের প্রথম পর্বে ‘গুম-খুন থেকে জুলাই গণহত্যা: বিচারের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক জাতীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়। এই পর্বে সঞ্চালক ছিলেন সাংবাদিক মনির হায়দার।


সংলাপে অংশ নিয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘বর্তমান সময়ে এসে কেউ জমি দখলে ব্যস্ত, কেউ ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য ব্যস্ত, কেউ পদ-পদবী দখলে ব্যস্ত, কেউ নিজস্ব লোক পুনর্বাসনে ব্যস্ত, কিন্তু খুনিদের ধরিয়ে দেওয়ার জন্য, খুনিদের বিচারের জন্য আমাদের উপর যে পরিমাণ চাপ প্রয়োজন ছিল সেদিকে আপনারা ফোকাস করেন নি।’


তিনি বলেন, ‘আপনারা যত বেশি চাপে রাখবেন, আমরা তত বেশি এই বিষয়টাকে (বিচার) সামনের দিকে এগিয়ে নিতে দৃঢ় চেষ্ট থাকবো। আপনারা যত বেশি অতন্দ্র প্রহরীর মত দায়িত্ব পালন করবেন, আমরা রাষ্ট্রকে এবং জনগণের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ততবেশি এজেন্ডা ভিত্তিক সাহসিকতা নিয়ে এগিয়ে যাবো।’


দেশে ঐক্যের প্রয়োজন উল্লেখ করে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘ঐক্য ছাড়া সংস্কার সম্ভব নয়। সংস্কার ছাড়া যৌক্তিক কোন বাংলাদেশ আপনাদের উপহার দেওয়া সম্ভব নয়। ঐক্য ছাড়া, সংস্কার ছাড়া এই বিচার প্রক্রিয়া দ্রুততম সময়ের মধ্যে করাটা কঠিন এবং দুরুহ।’


বিচারের চ্যালেঞ্জ বিষয়ে আলোচনা কম হওয়ায় কিছুটা হতাশা প্রকাশ করে রাষ্ট্রের প্রধান এই আইন কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের প্রত্যাশা ছিলো চ্যালেঞ্জের জায়গাটা কি সেটা আমাদের বলবেন। আমরা সেটায় যেন যৌক্তিক সমাধানের জায়গায় যেতে পারি, সেটা সুনির্দিষ্টভাবে আমরা পাইনি।’ তিনি বলেন, ‘আমার কাছে চ্যালেঞ্জের প্রধান জায়গাটা হলো, জুলাই বিপ্লবের শহীদদের রক্তের বিনিময়ে যে চেতনায় উদ্ধুদ্ধ হয়ে আমরা রাস্তায় কাঁধে কাঁধ মিলিয়েছিলাম, সেই লক্ষ্য, সেই ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তা, সেই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে, হাতে হাত মিলিয়ে ব্যারিকেড তৈরি করার যে ঐক্য, সেই ঐক্যটাতে যে ফাটল ধরেছে, সেই ফাটলটাই প্রধান চ্যালেঞ্জ।’


বিভিন্ন মিথ্যা মামলা প্রসঙ্গে মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘পার্সোনাল গ্রাস এক্সপোজ করার জন্য মামলা দিয়েছেন, আসামির খাতায় নাম দিয়েছেন, এই মামলাগুলোর পরিণতি কি হবে এবং এটার সাথে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের যে মামলা তার কোনো কনফ্লিক্ট হবে কি-না প্রশ্ন এসেছে।’


তিনি বলেন, ‘আপনাদের আইনিভাবে, স্পষ্টভাবে বলতে চাই, মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে যে ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়েছে, সেই ট্রাইব্যুনাল ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১৯৭৩ এর ১৯ নম্বর আইন। সে আইনে মানবতাবিরোধী আইনের যে সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে হত্যা, নির্যাতন, গুমসহ অনেকগুলো অপরাধের কথা বলা হয়েছে, যে অপরাধগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সিভিলিয়ান পপুলেশনের উপর ঘটনা ঘটানো হয়েছে, তার বিচার হবে। সেটি একটা দুইটা স্পেসিফিক ঘটনার দরকার নেই। ইন জেনারেল সেটার বিচার হবে। ঐ আইনেই বলা আছে, ডমেস্টিক অন্যান্য আইনে যাই বলা থাকুক না কেন, ঐটার বিচার ওখানে হবে। অর্ডিনারি গুমের বিচার, খুনের বিচার, নির্যাতনের বিচার, নিপীড়নের বিচার, এইগুলো অর্ডিনারি কোর্টে হতে কোন বাধা নেই এবং সেটাও চলবে।’

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

অনন্তকাল ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখবেননা: অন্তবর্তী সরকারকে ইঙ্গিত করে মামুনুল হক

অনন্তকাল ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখবেননা: অন্তবর্তী সরকারকে ইঙ্গিত করে মামুনুল হক
মামুনুল হক


স্টাফ রিপোর্টারঃ

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক অন্তবর্তীকালীন সরকাকে ইঙ্গিত করে বলেছেন, অনন্তকাল ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখবেননা। বরং আপনাদের যে দায়িত্ব রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার গুলোর জন্য রোডম্যাপ ঘোষণা করুন। আগামী নির্বাচনের জন্য একটি রোডম্যাপ ঘোষণা করুন।

শনিবার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে নোয়াখালীর চৌমুহনী রেলস্টেশনে নোয়াখালী খেলাফত মজলিসের গণ সমাবেশে বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।  

আগস্টের বিপ্লব প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, মনে রাখতে হবে আগস্টের বিপ্লব ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ ব্যর্থ হয়ে যাবে। আগে দেশ বাঁচান, দেশের স্থিতিশীলতা বজায় রাখুন।  আগস্টের বিপ্লব ব্যর্থ হলে  কোনো বাংলাদেশী বাংলাদেশে থাকতে পারবেনা। তাই সকলে মিলে স্বৈরাচারী মাফিয়া হাসিনার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিচার না হলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে জবাবদিহিতা করতে হবে। সকল রাজনৈতিক দল গুলোকে এক সাথ হয়ে দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হবে।

মামুনুল হক বলেন, সব জায়গায় ষড়যন্ত্রের জাল উঠছে। তাই এখনো গোটা বাংলাদেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এখনো আমাদের মধ্যে পারস্পরিক বিরোধ ও প্রতিযোগিতার সময় তৈরী হয়নি।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ খেলাফত  মজলিসের সিনিয়র নায়েবে আমির মাওলানা ইউছুফ আশরাফ, খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির খুরশিদ আলম কাশেম,যুগ্ম মহাসচিব তোফাজ্জল হুসাইন মিয়াজী প্রমূখ।  

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

নির্বাচন বিলম্বিত করার কোনো প্রয়োজন নেই: ফখরুল

নির্বাচন বিলম্বিত করার কোনো প্রয়োজন নেই: ফখরুল
ছবি: সংগৃহীত

নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনের পর নির্বাচন বিলম্বিত করার কোনো প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, জনগণ এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছ থেকে স্পষ্ট বক্তব্য আশা করে।


বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এই কথা বলেন। তিনি উল্লেখ করেন, নির্বাচন সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় সংস্কার দ্রুত শেষ করে নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব।


বুধবার অনুষ্ঠিত বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভার প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, নির্বাচন নিয়ে ড. ইউনূসের বক্তব্য অস্পষ্ট ছিল এবং তাতে কোনো সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়নি।


তিনি আরও বলেন, বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ২০২৫ সালের ডিসেম্বর বা ২০২৬ সালের প্রথমার্ধে নির্বাচন আয়োজনের কথা বলেছেন, যা অস্পষ্ট ও বিভ্রান্তিকর। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব ২০২৬ সালের জুনের কথা বলেছেন, যা পরস্পরবিরোধী এবং জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করবে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

দায়িত্ব নিয়েই বাইডেনের ৭৮ নির্বাহী আদেশ বাতিল করেন ট্রাম্প

দায়িত্ব নিয়েই বাইডেনের ৭৮ নির্বাহী আদেশ বাতিল করেন ট্রাম্প
ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্যাপিটল ওয়ান অ্যারেনায় শপথ নিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।


শপথ গ্রহণের পর তার প্রথম ভাষণে তিনি জানান, বাইডেন আমলের সব নির্বাহী আদেশ দ্রুত বাতিল করা হবে। শপথের অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই এই পরিকল্পনা কার্যকর করতে শুরু করেন তিনি।


জানা গেছে, শপথ নেওয়ার পরপরই ট্রাম্প ওভাল অফিসে গিয়ে একাধিক নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন। এর মাধ্যমে তিনি বাইডেনের শাসনামলের ৭৮টি নির্বাহী আদেশ বাতিল করেন। এর মধ্যে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহারের আদেশও রয়েছে।


ট্রাম্প আদেশে স্বাক্ষর করার পর সেটি জনসাধারণকে দেখান। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এবং মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন জানায়, বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ক্ষমতা ছাড়ার আগে রেকর্ডসংখ্যক ব্যক্তিকে ক্ষমা করেছেন। ট্রাম্প প্রশাসন এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে, এমন আশঙ্কায় এ সিদ্ধান্ত নেন বাইডেন।


ট্রাম্প তার ভাষণে বলেন, "যে ক্ষমাগুলো দেওয়া হয়েছে, সেগুলোও দ্রুত বাতিল করা হবে।"


অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সামলাতে ট্রাম্প মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে একটি নির্বাহী আদেশেও স্বাক্ষর করেন।


যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস ট্রাম্পকে শপথ পাঠ করান। এ সময় বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, তার স্ত্রী জিল বাইডেনসহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।


২০১৭ সালে ন্যাশনাল মলে বড় আয়োজনের মধ্য দিয়ে ট্রাম্প প্রথমবার শপথ নিয়েছিলেন। তবে এবার তীব্র ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে শপথ অনুষ্ঠান ক্যাপিটল ভবনের ভেতরে আয়োজন করা হয়। উল্লেখ্য, ১৯৮৫ সালে একই কারণে প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান ক্যাপিটল ভবনের ভেতরে শপথ নিয়েছিলেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

‘বিএনপির অভিযোগকে ব্যক্তিগতভাবে নেয় অন্তর্বর্তী সরকার’

‘বিএনপির অভিযোগকে ব্যক্তিগতভাবে নেয় অন্তর্বর্তী সরকার’
ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিএনপির অভিযোগকে ব্যক্তিগতভাবে নেয় বলে মন্তব্য করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। কোনো কোনো ক্ষেত্রে কৌশলে প্রতিশোধও নেওয়ার চেষ্টা করে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।


সোমবার নয়াপল্টনে বিএনপির মহিলা দলের বিক্ষোভ কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন। মাগুরাসহ দেশজুড়ে সাম্প্রতিক ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে সংগঠনটি।


রিজভী বলেন, দেশে ধর্ষণের পরিমাণ বেড়ে গেছে। কোথাও নারীদের নিরাপত্তা নেই। শেখ হাসিনার আমল থেকেই নারীরা নির্যাতিত হচ্ছেন। এখন তো ছাত্রলীগ-যুবলীগ নেই, তাহলে কারা এই হিংস্রতার সঙ্গে জড়িত? আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে তা জানতে চাই।


প্রশাসন ঠিক থাকলে দেশে এমন বিশৃঙ্খলা হতো না মন্তব্য করে রিজভী বলেন, আইনের প্রয়োগ সঠিকভাবে করলে এমনটি হতো না।


তিনি আরও বলেন, আমরা সরকারের কাছে বলতে চাই, দ্রুততম সময়ে আছিয়ার ধর্ষণকারীদের বিচার করতে হবে, যেন অন্য অপরাধীরা ভয় পায়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সব সময় আছিয়ার বিষয়ে খোঁজখবর রাখছেন।


রিজভী আরও বলেন, দেশের বিভিন্ন জেলায় ডিসি-এসপিদের কক্ষে গিয়ে তাদের কাজ তদারকি করছেন বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা। অথচ তাদের থাকার কথা ক্লাসে ও লাইব্রেরিতে। বিগত দিনে ফ্যাসিস্ট পতনের আন্দোলনে তাদেরও অনেক অবদান রয়েছে। তাই তাদের উচিত ক্যাম্পাসে ফিরে গিয়ে সব ধরনের অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো।


মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাস বলেন, শেখ হাসিনার সময়ে ধর্ষণকারীদের পুরস্কৃত করা হতো। আর বিএনপির সময়ে ধর্ষণের ঘটনায় উপযুক্ত বিচার হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে নারী ও শিশু ধর্ষণের হার দিন দিন বাড়ছে। তিনি মাগুরার ৮ বছরের শিশু ধর্ষণকারীদের জনসম্মুখে বিচারের দাবি জানান।


ধর্ষিতা শিশুটির বোনের শাশুড়িরও ফাঁসি দাবি করে মহিলা দলের সভানেত্রী বলেন, ১৮০ দিনে নয়, এক সপ্তাহের মধ্যেই ধর্ষণ মামলার আসামিদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে।


জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাসের সভাপতিত্বে ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক শাহিনুর নার্গিসের পরিচালনায় এতে আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সহ-সভাপতি নেওয়াজ হালিমা আর্নি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাম্মি আক্তার, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভানেত্রী রুমা আক্তার, ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট রুনা লায়লা প্রমুখ।


মিছিলে ধর্ষক ও নিপীড়নকারীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান সম্বলিত ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০