জামদানি পরা নিয়ে কোনো দাসখত নেই: জয়া

জামদানি পরা নিয়ে কোনো দাসখত নেই: জয়া
জয়ার ছবি 20

বিনোদন ডেস্ক:

ভারতের ফিল্মফেয়ার ওটিটি অ্যাওয়ার্ডসের পঞ্চম আসরে গেল রবিবার অতিথি হয়েছিলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন জামদানি শাড়ি পরে। তবে ধরনটি ছিল ভিন্ন। শাড়ি পরা সেই ছবি ফেসবুকে প্রকাশ করে জয়া জানান, এটি তৈরিতে সময় লেগেছে ৬ মাস।

জয়ার পরা জামদানির এমন উপস্থাপন অনেকের পছন্দ হলেও কেউবা আবার জড়িয়েছেন বিতর্কে। এ নিয়ে নেটদুনিয়ায় চলছে তুমুল আলোচনা-সমালোচনা। কারো কথায়, জামদানির ১২টা বাজিয়েছেন জয়া! সেটাও কানে গেছে এই অভিনেত্রীর। তবে এসব সমালোচনা মোটেও গায়ে মাখছেন না বরং ভবিষ্যতে জামদানি নিয়ে আরও বেশি বেশি ফিউশন করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন জয়া আহসান।

এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে দুই বাংলার জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি দেখেছি অনেকে এটা নিয়ে কথা বলছেন। আমরা আমাদের ঐতিহ্যবাহী খাবার যদি ফিউশন করে খেতে পারি, যেমন পিঠা বা মাছ তো আমরা ফিউশন করে খাই। তাহলে আমাদের দেশের কস্টিউম কেন ফিউশন করে পরতে পারব না? কেউ তো দাসখত দেয়নি যে, জামদানি এভাবে পরা যাবে না, ওভাবে পরা যাবে না। জামদানি যদি স্কার্ট হয়, জ্যাকেট হয়; তাহলে এভাবে পরলে সমস্যা কোথায়? আমরা যত ফিউশন করব তত বাইরের দেশের কাছে উপস্থাপন করতে পারব। এটার চাহিদা অনেক বেড়ে যাবে। এসব ভেবেই আমি জামদানির এই ফিউশন করেছি।’

জয়ার কথায়, ‘১ ডিসেম্বর আমি যখন মঞ্চের পেছনে বসেছিলাম, সবাই আমাকে দেখে প্রশংসা করেছে। “কাড়াক সিং”র সহকর্মীরা আলাদা আলাদা করে আমার হাত, চুল, গয়নার ছবি তুলছিল। এমনকি “হীরামান্ডি”র একজন অভিনেত্রীও পুরস্কার দেওয়ার জন্য অনুষ্ঠানে এসেছিলেন। তিনিও বলেছিলেন, “তোমার জামদানিটা এত সুন্দর। আমি কি এটা একটু ছুঁয়ে দেখতে পারি?” উনি জামদানির টেকচার ছুঁয়ে দেখছিলেন। আমার কাঁথার জ্যাকেটটা ধরে দেখছিলেন। এসবই তো আসলে ভালোলাগার বিষয়।’

সবশেষে জয়া বলেন, ‘আমি মনে করি জামদানি, মসলিন এমনকি আমাদের গামছাকেও একবার ব্যবহার করে ঘরবন্দী করে না রেখে যত বেশি ফিউশন করে পরতে পারি, বিশ্বে ততই এর চাহিদা বাড়বে।’



global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১০

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১১

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩

রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের সময়সীমা বাড়লো

১৪

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: উপদেষ্টা

১৫

শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬

কর্মীদের বিদেশে পাঠানো ক্ষেত্রে ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭

শিগগির চালের দাম সহনীয় হবে: উপদেষ্টা

১৮

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

১৯

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

২০

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরু

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরু
ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (বিপিএসসি) ৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। রোববার (২৯ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে ৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরু হবে। প্রার্থীরা আগামী ৩০ জানুয়ারি রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।


পিএসসি সূত্রে জানা গেছে, ৪৭তম বিসিএস থেকে আবেদন ফি ও মৌখিক পরীক্ষার (ভাইভা) নম্বর কমানো হয়েছে। এ বিসিএসে ভাইভা নম্বর ২০০ থেকে কমিয়ে ১০০ করা হয়েছে।


আবেদন ফি ৭০০ টাকার পরিবর্তে ২০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী, প্রতিবন্ধী এবং তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থীদের জন্য আবেদন ফি ৫০ টাকা ধরা হয়েছে।


প্রসঙ্গত, গত ৯ ডিসেম্বর থেকে ৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরু হওয়ার কথা থাকলেও আবেদন ফি কমানোর প্রজ্ঞাপন না হওয়ায় আবেদন প্রক্রিয়া স্থগিত করে পিএসসি।


পিএসসি গত ২৮ নভেম্বর ৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ১০ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদন শুরু হয়ে ৩১ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত চলার কথা ছিল। তবে বিশেষ কারণে আবেদন প্রক্রিয়া স্থগিত করা হয়।


এবার প্রথমবারের মতো বিসিএসে আবেদনকারীদের বয়সসীমা ৩২ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে।


৪৭তম বিসিএসে ৩ হাজার ৪৮৭টি ক্যাডার এবং ২০১টি নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। সবচেয়ে বেশি শূন্যপদ রয়েছে স্বাস্থ্য ক্যাডারে। সহকারী সার্জন পদে ১,৩৩১টি এবং সহকারী ডেন্টাল সার্জন পদে ৩০টি শূন্যপদে নিয়োগ দেওয়া হবে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১০

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১১

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩

রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের সময়সীমা বাড়লো

১৪

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: উপদেষ্টা

১৫

শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬

কর্মীদের বিদেশে পাঠানো ক্ষেত্রে ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭

শিগগির চালের দাম সহনীয় হবে: উপদেষ্টা

১৮

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

১৯

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

২০

ঘন ঘন বৈঠক প্রমাণ করে সরকার কর্মব্যস্ত: সালেহউদ্দিন আহমেদ

ঘন ঘন বৈঠক প্রমাণ করে সরকার কর্মব্যস্ত: সালেহউদ্দিন আহমেদ
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, এখন সরকারি ক্রয় কমিটির বৈঠক ঘন ঘন হয়। ক্রয় কমিটির মিটিং করে অত্যাবশ্যকীয় জিনিস বা জরুরি বিষয় দ্রুত অনুমোদন দেওয়া হয়। এ সরকার মোটামুটি কর্মব্যস্ত এটা তার একটা প্রমাণ। এত ঘন ঘন মিটিং আমি আগে দেখিনি।


তিনি আরও বলেন, বাজারে আলুর দাম বেড়েছে, তবে অন্য কিছু পণ্যের দাম কমেছে। দাম বাড়ানোর বিষয়টি সবাই বলে, কিন্তু দাম কমানোর বিষয়ে অনেকেই কথা বলে না। বাজারের পরিস্থিতি এমন যে, এক পণ্যের দাম বাড়বে, অন্যটির দাম কমবে।


বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।


তিনি বলেন, দ্রুত প্রসেস করে যে পণ্যগুলো কিনতে হবে, সেগুলো অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে। আজকে বিভিন্ন ধরনের সার, এলএনজি, মসুর ডাল এবং সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।


অর্থ উপদেষ্টা আরো বলেন, কিছু মানুষের মধ্যে একটি ভুল ধারণা রয়েছে, যা গতকাল বাণিজ্য উপদেষ্টা পরিষ্কার করেছেন। ৩০-৪০ বছরে সয়াবিন তেলের দাম এতটা বেড়েছে, যা আগে কখনো হয়নি। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম নিয়ন্ত্রণ করা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়।


তিনি বলেন, আজকের বৈঠকে নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যবই মুদ্রণের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। জেনারেল এডুকেশন ও মাদরাসার বইয়ের জন্য দ্রুত কাজ শুরু করা হয়েছে। জানুয়ারির মধ্যে এসব বই মুদ্রণ করা হবে, তবে সব বই জানুয়ারির মধ্যে প্রস্তুত হবে না।


শিক্ষার্থীরা ১ জানুয়ারি পাঠ্যবই পাবে কিনা, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আজ যেগুলোর অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, সেগুলোর জন্য কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। প্রেসগুলো খুব ব্যস্ত রয়েছে এবং তারা চেষ্টা করছে দ্রুত কাজ শেষ করতে।


এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বাজারে আমাদের পদক্ষেপের কিছু প্রভাব অবশ্যই পড়ছে, তবে আপনি শুধু আলুর দাম বাড়ছে বলছেন, কিন্তু অন্যান্য পণ্যের দাম সাশ্রয়ী হয়েছে।


তিনি আরও বলেন, বাজারে এক হাজার টাকা নিয়ে গেলে কিছু পণ্যের দাম বেশি হবে, আবার কিছু পণ্যের দাম কম হবে। সব পণ্যের দাম কমানো খুবই কঠিন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১০

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১১

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩

রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের সময়সীমা বাড়লো

১৪

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: উপদেষ্টা

১৫

শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬

কর্মীদের বিদেশে পাঠানো ক্ষেত্রে ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭

শিগগির চালের দাম সহনীয় হবে: উপদেষ্টা

১৮

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

১৯

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

২০

ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ জব্বারের দিন কাটছে মৃত্যু যন্ত্রণায়

ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ জব্বারের দিন কাটছে মৃত্যু যন্ত্রণায়
গুলিবিদ্ধ জব্বার


ডেস্ক রিপোর্টঃ

নর্দান ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র আব্দুল জব্বার। কোটা সংস্কার থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছিলেন সক্রিয়। সরকার পতনের আগের দিন গত ৪ আগস্ট বিকাল ৩টার দিকে আন্দোলনরত অবস্থায় বুকে, মাথায় ও কোমরে গুলিবিদ্ধ হন। পাশে থাকা বন্ধুরা প্রথমে তাকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেয়। পরে সেখান থেকে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। অপারেশনের মাধ্যমে তার মাথা ও বুক থেকে গুলি বের করা হলেও কোমরেরটা বের করতে পারেননি চিকিৎসকরা। দুদিন হাসপাতালে রাখার পরে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে পাঠানো হয় তাকে।

জব্বারের বাড়ি বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার কাঠালতলী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কালিপুর কালীবাড়ি গ্রামে। দুই ভাই-বোনের মধ্যে তিনি বড়। মা প্রবাসে থাকেন। একমাত্র বোনকে নিয়ে আশুলিয়ায় থাকতেন জব্বার। বোন সেখানে কলেজে ভর্তি হয়েছে। বাবা আবুল কালাম আজাদ ব্যবসায়ী ছিলেন, এখন তার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই।

চিকিৎসার সবশেষ তথ্য জানিয়ে তিনি বলেন, ঢাকা মেডিকেল ও বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানান, যত দ্রুত সম্ভব গুলি বের করা না হলে চিরদিনের জন্য পঙ্গু হতে পারেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ আমার এবং আমার পরিবারের পক্ষে বহন করা সম্ভব নয়। অর্থনৈতিক অবস্থা সংকটের কারণে দুই মাস পার হলেও কোমরের গুলি বের করা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। মৃত্যু যন্ত্রণা নিয়ে আমার দিন কাটছে।

গত ৪ আগস্ট ঘটে যাওয়া নির্মমতার বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন, সেদিন সকালে আশুলিয়া থেকে শাহবাগে যেতে চেয়েছিলাম। পরে কিছুক্ষণ ওখানে থেকে বাসায় চলে আসি। আবার কিছুক্ষণ পর বাসা থেকে ইপিজেডের সামনে যাই। সেখানে প্রচুর ছাত্র-জনতা জড়ো হচ্ছিলো। আমি তাদের সঙ্গে মিছিলে যাই। আশুলিয়া থানার সামনে যাওয়ার পরে দেখি পুলিশের গুলিতে অনেকে আহত হয়েছে। শিক্ষার্থীরা আক্রমণ প্রতিহত করার চেষ্টা করছিল। এ সময় পুলিশ সদস্যরা মসজিদের দিকে চলে যায়। তখন তারা আমাদের ওপরে কিছু করবে না বলে জানায়। আমরা এ সময় মিছিল নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে থাকি। তখন পুলিশ আমাদের একদম কাছাকাছি। এ সময় তারা আমাদের থানার দিকে নেওয়ার চেষ্টা করে এবং গুলি ছুড়তে থাকে। বেশিরভাগ গুলি ছুড়েছে ছাদ এবং টাওয়ারের ওপর থেকে। আমরা কখনো বুঝতে পারিনি এভাবে গুলি করবে। জীবন বাঁচাতে সবাই এদিকে-সেদিকে ছোটাছুটি শুরু করে। এ সময় আমার শরীরে গুলি লাগে।

জব্বার বলেন, আহত হওয়ার পর আশুলিয়ার একটি হাসপাতালে নিলে সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা নেই। ব্যথা কমলে পরের দিন সকালে আমাকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়। সেখানে দুইদিন রেখে১৪ দিন পরে আবার হাসপাতালে যেতে বলা হয়। পরে হাসপাতালে গেলে চিকিৎসক জানান, অপারেশন করার দরকার নেই, যেভাবে আছে সেভাবেই থাকুক। অপারেশন করলে অনেক ঝুঁকি হয়ে যাবে।

এরপর নিজ উদ্যোগে পিজিতে ভর্তি হই। সেখানে প্রায় ১০-১১ দিনের মতো ভর্তি ছিলাম। চিকিৎসকরা একটি বোর্ড গঠন করেছিলেন। তারা জানান, অপারেশন করলে প্যারালাইজড হওয়ার সম্ভাবনা আছে। নাহলে বুলেট যেভাবে আছে সেভাবে থাকবে। আমার এখন চলাফেরা করতে সমস্যা হয়। হাঁটা-চলা বেশি করলে পায়ে অনেক ব্যথা হয়। যদি বিদেশে যাওয়া লাগে তাহলে তো অনেক অর্থের প্রয়োজন। আর অপারেশনটি করলে যদি আরও খারাপ কিছু হয় সেজন্য চিন্তা-ভাবনা করতে হবে। আমার যদি কিছু হলে মা-বোনকে দেখবে কে।

তিনি আরও বলেন, থার্ড সেমিস্টারের ফাইনাল পরীক্ষা চলছে দিতে পারছি না। পড়াশোনায়ও অনেক ক্ষতি হচ্ছে। এক সময় চিন্তা করতাম বিদেশ যাবো। কিন্তু গত ৫ আগস্টের পর মনে হচ্ছে দেশে থেকেই ভালো কিছু করবো। তবে মানসিকভাবে ভেঙে পড়তে হচ্ছে। মনের মধ্যে একটা দুশ্চিন্তা চলে এসেছে যে, গুলিটা শরীরে থাকলে ভবিষ্যতে বড় কোনো সমস্যা হবে কিনা। আগে একটা স্বাভাবিক শরীর নিয়ে চলাফেরা করেছি, এখন ভিন্ন। সবসময় মনে হয় আমার হিপ জয়েন্টের মধ্যে কিছু একটা আছে। 

জব্বারের বোন স্বর্ণা বলেন, ভাইকে নিয়ে আমাদের অনেক স্বপ্ন ছিল। বাবা নেই, ভেবেছিলাম ভাইয়া লেখাপড়া করে সংসারে হাল ধরবে। কিন্তু সঠিক চিকিৎসা না দিতে পারলে তো ভাইয়া আর ভালো হতে পারবে না। ভাইয়া যেন চিকিৎসা নিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে সেজন্য সবার কাছে সহযোগিতা কামনা করছি।

সূত্র-দৈনিক ইত্তেফাক

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১০

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১১

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩

রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের সময়সীমা বাড়লো

১৪

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: উপদেষ্টা

১৫

শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬

কর্মীদের বিদেশে পাঠানো ক্ষেত্রে ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭

শিগগির চালের দাম সহনীয় হবে: উপদেষ্টা

১৮

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

১৯

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

২০

সাবেক ৪ সংসদ সদস্যের পরিবারসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক ৪ সংসদ সদস্যের পরিবারসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ৪ সংসদ সদস্য




সাবেক ৪ সংসদ সদস্যের পরিবারসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আদালত। বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।

তারা হলেন- শাহীন চাকলাদার ও তার পরিবার, শওকত হাচানুর রহমান ও তার স্ত্রী এবং আবুল কালাম আজাদ ও তার স্ত্রী। এছাড়া মঙ্গলবার মোস্তাফিজ ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেয় আদালত। 

দুদকের পরিদর্শক আমির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, দুর্নীতি দমন কমিশনের ভিন্ন ভিন্ন আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।

শাহীন চাকলাদারের পরিবার

যশোর-৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদার, তার স্ত্রী ফারহানা জাহান মালা, দুই মেয়ে সামিয়া জাহান অন্তরা ও মাঈসা জাহান অহনা এবং ছেলে জাবীর চাকলাদারের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। দুদকের উপপরিচালক মো. শফি উল্লাহ তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন। 

আবেদনে বলা হয়েছে, শাহিন চাকলাদারের বিরুদ্ধে টেন্ডারবাজি, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ, ক্ষমতার অপব্যবহার, নানা অনিয়ম দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করে নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে শত শত কোটি টাকা জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের বিদেশ গমন রহিত করা একান্ত প্রয়োজন।

দুদকের পক্ষে প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে শুনানি করেন।

হাচানুর ও তার স্ত্রী

বরগুনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান, তার স্ত্রী রওনক রহমানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। দুদকের উপপরিচালক মো. সাইদুজ্জামান নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার আবেদন করেন।

হাচানুর রহমানের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞার আবেদনে বলা হয়েছে, বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, জমি দখল, ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। 

গোপন ও বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, শওকত হাচানুর রহমান রিমন ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে দেশের বিভিন্ন স্থানে (বরিশালের আগুরপুর রোড, রুপাতলী, জাগুয়া, দক্ষিণ আলেকান্দায়; বরগুনার কাঠালতলী, মাদারতলী, রায়হানপুর, গহরপুর, চরলাঠিমারা; ঢাকার নলটোনা, নতুন শহর এলাকা ছাড়াও অন্যান্য এলাকায়) এবং দেশের বাইরে-যুক্তরাষ্ট্র, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সিঙ্গাপুর, কানাডাসহ অন্যান্য দেশে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ রয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি শওকত হাচানুর রহমান রিমন ও তার স্ত্রী রওনক রহমান দেশ ছেড়ে পালিয়ে গিয়ে তাদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর করার চেষ্টা করছেন বলে অনুসন্ধানকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। তারা বিদেশে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কাজ ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন।

দুদকের বিশেষ পিপি রেজাউল করিম নিষেধাজ্ঞার আবেদন শুনানি করেন।

আবুল কালাম আজাদ ও তার স্ত্রী

গাইবান্ধা-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ ও তার স্ত্রী রুহুল আরা রহিমের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। দুদকের উপপরিচালক মো. সাইদুজ্জামান তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়, গাইবান্ধা-৪ আসনের সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানাধীন রয়েছে। আবুল কালাম আজাদ গোবিন্দগঞ্জে আনুমানিক ১০০ কোটি টাকার জমি, ৬ তলা বাড়িসহ ৬টি ফ্ল্যাট, বগুড়া শহরের জলেশ্বরী তলায় ২টি বাড়ি, ঢাকার মোহাম্মদপুরে ১টি বাড়ি, গাজীপুরে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিসহ ২০টির মতো বাস ও ট্রাক ক্রয় করেছেন বলে গোপন সূত্রে জানা যায়।

আবুল কালাম আজাদ এবং তার স্ত্রী মোছা. রুহুল আরা রহিম অবৈধভাবে অর্জিত সম্পত্তি হস্তান্তর করে বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। অভিযুক্ত ব্যক্তিরা বিদেশে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কাজ ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

দুদকের পক্ষে বিশেষ পিপি রেজাউল করিম রেজা তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে শুনানি করেন।

মোস্তাফিজ ও তার স্ত্রী

চট্টগ্রাম-১৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী ও তার স্ত্রী শাহীন আক্তার চৌধুরীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।

দুদকের আবেদনে বলা হয়, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, নানা অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করে নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে শত শত কোটি টাকা জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটির অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১০

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১১

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩

রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের সময়সীমা বাড়লো

১৪

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: উপদেষ্টা

১৫

শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬

কর্মীদের বিদেশে পাঠানো ক্ষেত্রে ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭

শিগগির চালের দাম সহনীয় হবে: উপদেষ্টা

১৮

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

১৯

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

২০

ঘরে বসেই মিলবে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের সকল লাইসেন্স

ঘরে বসেই মিলবে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের সকল লাইসেন্স

স্মার্ট লাইসেন্সিং অ্যাপ চালু করেছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। সোমবার (৮ মে) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে এ অ্যাপ উদ্বোধন করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন।

জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানান, চট্টগ্রামকে দেশের প্রথম স্মার্ট জেলা হিসেবে গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে সোমবার উদ্বোধন করা হয় স্মার্ট লাইসেন্সিং পোর্টাল। এ পোর্টালের মাধ্যমে জেলা প্রশাসন কার্যালয় থেকে যেসব লাইসেন্স প্রদান করা হয় সেগুলো আরও সহজে এবং কম সময়ে পাওয়া যাবে। ঘরে বসেই লাইসেন্স আবেদন, নবায়ন ও বিভিন্ন ধরনের ফি দিতে পারবেন সেবাগ্রহীতারা।

এছাড়া লাইসেন্স গ্রহীতারা মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার আগে এবং পরে সরাসরি এসএমএসের মাধ্যমে নোটিফিকেশন পাবেন। ফলে সেবাগ্রহীতার ভোগান্তি হবে কম এবং দালালদের দৌরাত্ম্য কমবে। এছাড়া গ্রাহক নিজেই নিজের লাইসেন্সের কপি অনলাইন থেকে প্রিন্ট দিয়ে নিতে পারবেন।

মতবিনিময় সভায় স্মার্ট চট্টগ্রাম বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসনের বিভিন্ন গৃহীত পদক্ষেপ নিয়ে একটি পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান। 

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন ২০৪১-কে সামনে রেখে চট্টগ্রামকে দেশের প্রথম স্মার্ট জেলা হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে জেলা প্রশাসন ইতিমধ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। যার মধ্যে স্মার্ট চট্টগ্রাম বাস্তবায়ন সেল গঠন, বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে ফোকাল পারসন নিযুক্তি, ওয়াবসাইটে স্মার্ট চট্টগ্রাম ডেডিকেটেড কর্নার সংযোজন, স্মার্ট চট্টগ্রাম বেস্ট আইডিয়া অ্যাওয়ার্ড ঘোষণা, আইডিয়াসমূহের উপর বুটক্যাম্প আয়োজন, আইডিয়া শোকেসিং ও স্মার্ট বাংলাদেশ উৎসব আয়োজন, বিশেষজ্ঞ প্যানেল তৈরি, স্মার্ট চট্টগ্রাম ২০৪১ এর রোডম্যাপ তৈরি অন্যতম। 

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১০

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১১

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩

রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের সময়সীমা বাড়লো

১৪

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: উপদেষ্টা

১৫

শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬

কর্মীদের বিদেশে পাঠানো ক্ষেত্রে ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭

শিগগির চালের দাম সহনীয় হবে: উপদেষ্টা

১৮

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

১৯

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

২০

উপদেষ্টা হাসান আরিফ ইন্তেকাল করেছেন

উপদেষ্টা হাসান আরিফ ইন্তেকাল করেছেন
হাসান আরিফ ছবি

ডেস্ক রিপোর্ট:

অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমি এবং বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ আর নেই (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

এ এফ হাসান আরিফের এসোসিয়েটস আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর আবদুল্লাহ আল নোমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, হাসান আরিফ স্যার অসুস্থতাবোধ করলে বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে ল্যাবএইড হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি ইন্তেকাল করেছেন।

এছাড়াও উপদেষ্টা হাসান আরিফের ছেলে মুয়াজ আরিফ বলেন, বিকেল ৩টার দিকে বাবা বাসায় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মেঝেতে পড়ে গেলে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তিনি মারা গেছেন বলে চিকিৎসকরা নিশ্চিত করেছেন।

গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন এ এফ হাসান আরিফ। একই দিনে ৯টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস শপথ গ্রহণ করেন।

এ এফ হাসান আরিফ ২০০১ থেকে ২০০৫ সালের ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়, ভূমি এবং ধর্ম মন্ত্রণালয় বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

এ এফ হাসান আরিফ ১৯৪১ সালে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। এরপর স্নাতক এবং এলএলবি ডিগ্রি সম্পন্ন করেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা হাইকোর্টে ১৯৬৭ সালে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। এরপর ঢাকায় এসে বাংলাদেশ হাইকোর্টে কাজ শুরু করেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১০

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১১

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩

রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের সময়সীমা বাড়লো

১৪

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: উপদেষ্টা

১৫

শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬

কর্মীদের বিদেশে পাঠানো ক্ষেত্রে ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭

শিগগির চালের দাম সহনীয় হবে: উপদেষ্টা

১৮

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

১৯

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

২০

বিনামূল্যের পাঠ্যবই আর বিদেশে ছাপানো হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

বিনামূল্যের পাঠ্যবই আর বিদেশে ছাপানো হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত

শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, যারা বই ছাপানোর ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছেন, তাদের তালিকা প্রণয়ন করা হচ্ছে। একইসঙ্গে তিনি জানান, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) অধীন শিক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যের পাঠ্যবই আর বিদেশে ছাপানো হবে না।


বুধবার রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে পাঠ্যবইয়ের অনলাইন সংস্করণ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।


ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, “বই ছাপানোর বাণিজ্য বা একচেটিয়া ব্যবসা আরও সুশৃঙ্খল করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। উন্নতমানের ছাপা, ভালো মানের কাগজ এবং মজবুত মলাট নিশ্চিত করা হবে। এখন থেকে বই দেশেই ছাপা হবে।”


তিনি আরও বলেন, “শিক্ষা মন্ত্রণালয়সহ সব মন্ত্রণালয়ে শুদ্ধি অভিযান চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে। যারা মুদ্রণ শিল্পের সঙ্গে জড়িত থেকে দুর্নীতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদের মধ্যে অনেককে বদলি করা হয়েছে। অতীতে যারা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন, তাদের বিষয়ে অনুসন্ধানের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) জানানো হবে।”


বই বিতরণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন বাধার মুখে পড়ার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, “আগের বাজারমূল্যে বই ছাপানো হয়েছে। যারা এই প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করেছেন, তাদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। আগামী বছর যারা সরকারে থাকবেন, তাদের কাছে সেই তালিকা হস্তান্তর করা হবে।”


তিনি আরও জানান, দলীয় রাজনীতি নিরপেক্ষভাবে বইয়ে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য পাঠ্যবইগুলো শুদ্ধ ও পরিমার্জন করা হয়েছে। আগের নিয়মে নবম ও দশম শ্রেণিতে শুধু সাধারণ গণিত ও সাধারণ বিজ্ঞান পড়ানো হতো, তবে এখন উচ্চতর গণিত ও উচ্চতর বিজ্ঞানও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১০

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১১

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩

রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের সময়সীমা বাড়লো

১৪

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: উপদেষ্টা

১৫

শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬

কর্মীদের বিদেশে পাঠানো ক্ষেত্রে ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭

শিগগির চালের দাম সহনীয় হবে: উপদেষ্টা

১৮

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

১৯

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

২০

‘জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করবে নির্বাচন কবে হবে’

‘জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করবে নির্বাচন কবে হবে’
ছবি: সংগৃহীত

জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করবে নির্বাচন কবে হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, জুলাই চার্টারের আলোকে নির্বাচনের সময়সূচি নির্ধারণ করা হবে। এর আগে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে। এ ক্ষেত্রে কিছু সুপারিশ বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে এবং পরবর্তীতে ক্ষমতায় আসা রাজনৈতিক দল তা বাস্তবায়ন করবে।


শনিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির সামনে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় প্রেস সচিব এসব তথ্য জানান। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে। সংলাপটি বেলা তিনটায় শুরু হবে।


জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ ছয় মাস বলে উল্লেখ করেন শফিকুল আলম। তিনি বলেন, ছয়টি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। রাজনৈতিক দলগুলো জাতীয় ঐকমত্যের মাধ্যমে যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাবে, সেখানে সব দলের সম্মতি আশা করা হচ্ছে। এই সিদ্ধান্তই হবে জুলাই চার্টার।


প্রেস সচিব আরও বলেন, সংস্কার কমিশনের অনেক সুপারিশ রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা ছাড়াই বাস্তবায়ন করা সম্ভব। তবে যেসব ক্ষেত্রে ঐকমত্য প্রয়োজন, সেগুলো নিয়ে কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা করবে।


শফিকুল আলম বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের পুনর্গঠন এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য আজকের এই রাজনৈতিক সংলাপের সূচনা হয়েছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে রাজনৈতিক দলগুলোর এই সংলাপ একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।


এদিকে, বৈঠকে অংশ নিতে দুপুর দুইটার পর থেকেই ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা আসতে শুরু করেন। বৈঠকে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমেদ, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান কর্ণেল (অব.) অলি আহমেদ, মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদ, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হাইদার, বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, ইসলামি আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মোহাম্মদ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানি, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর, গণ ফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য সুব্রত চৌধুরী, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট ও বাংলাদেশ লেবার পার্টির নেতারা।


বৈঠকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বক্তব্য রাখবেন। গত বুধবার সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করে সরকার প্রজ্ঞাপন জারি করে। কমিশনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সহ-সভাপতি হিসেবে রয়েছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রিয়াজ।


কমিশনের অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান।


এই বৈঠকে কমিশন আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন ব্যবস্থা, পুলিশ, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, সংবিধান ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলোর সুপারিশগুলো বিবেচনা করবে। এ ছাড়া জাতীয় ঐকমত্য গঠনের জন্য রাজনৈতিক দল ও শক্তিগুলোর সাথে আলোচনা চলবে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১০

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১১

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩

রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের সময়সীমা বাড়লো

১৪

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: উপদেষ্টা

১৫

শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬

কর্মীদের বিদেশে পাঠানো ক্ষেত্রে ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭

শিগগির চালের দাম সহনীয় হবে: উপদেষ্টা

১৮

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

১৯

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

২০

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হয়ে ন্যায়নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের প্রতিশ্রুতি

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হয়ে ন্যায়নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের প্রতিশ্রুতি
আবদুল মোমেন ছবি

ডেস্ক রিপোর্ট:

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) নতুন চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেন রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে ন্যায়নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন।

তিনি বলেছেন, দুর্নীতি পুরোপুরি নির্মূল করা সম্ভব হবে কিনা, তা বলা কঠিন। তবে আমরা যতটুকু সম্ভব কাজ করার চেষ্টা করবো। ন্যায়নিষ্ঠার সঙ্গে আমরা আইন মেনে কাজ করবো।

বুধবার (১১ ডিসেম্বর) বিকেলে নতুন কর্মস্থলে যোগদান করার প্রথম দিন সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে, বিকেল ৩টার পর আবদুল মোমেন রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে পৌঁছালে প্রতিষ্ঠানটির অন্যান্য কর্মকর্তারা তাকে অভ্যর্থনা জানান। এ সময় তার সঙ্গে দুদকের নতুন কমিশনার, অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মিঞা মুহাম্মদ আলি আকবার আজিজী কমিশন ভবনে প্রবেশ করেন।

নিজের রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, আমি তিনটি রাজনৈতিক সরকার ও দুটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে কাজ করেছি। এই অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো রাজনৈতিক চরিত্র নেই, কোনো রাজনৈতিক চাওয়া নেই। এই সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে জনগণের সেবা, এবং রাজনৈতিক সরকার আমাদের কাজকে প্রভাবিত করবে না। আমরা প্রভাবমুক্ত থেকে ন্যায়নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করবো।

তিনি আরও বলেন, সমাজ যদি দুর্নীতিগ্রস্ত হয়, দুদকও কিছুটা দুর্নীতিগ্রস্ত হতে পারে। আমার বিরুদ্ধেও অভিযোগ থাকতে পারে, সেটিও আপনাদের সামনে আসবে। যেকোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে, ন্যায়নিষ্ঠার সঙ্গে তা খতিয়ে দেখবেন।

তিনি জানান, আগামী সাত দিনের মধ্যে নতুন কমিশনের স্থাবর ও অস্থাবর আয়-ব্যয়ের হিসাব প্রকাশ করা হবে।

গতকাল মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) দুদকের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান সদ্য পদত্যাগ করা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন। কমিশনার হিসেবে তার সঙ্গী হয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মিঞা মুহাম্মদ আলি আকবার আজিজী এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাফিজ আহ্সান ফরিদ।

রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর গত ২৯ অক্টোবর দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ এবং কমিশনার (তদন্ত) মো. জহুরুল হক ও কমিশনার (অনুসন্ধান) মোছা. আছিয়া খাতুন পদত্যাগ করেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১০

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১১

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩

রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের সময়সীমা বাড়লো

১৪

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: উপদেষ্টা

১৫

শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬

কর্মীদের বিদেশে পাঠানো ক্ষেত্রে ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭

শিগগির চালের দাম সহনীয় হবে: উপদেষ্টা

১৮

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

১৯

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

২০

সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ


ডেস্ক রিপোর্টঃ

সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ ও তার স্ত্রী দিলশাদ নাহার কাকলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

এদিন দুদকের উপপরিচালক জাকারিয়া তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন। এসময় দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন।

আবেদনে তদন্তকারী কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে নিজ নামে ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনসহ বিভিন্ন ব্যাংক ও হন্ডির মাধ্যমে বিদেশে অর্থপাচার করে মালেশিয়া, সিঙ্গাপুর ও দুবাইয়ে ব্যবসা পরিচালনা ও বাড়ি ক্রয়ের অভিযোগটি অনুসন্ধানাধীন রয়েছে।

অনুসন্ধানকালে অভিযোগ সংশ্লেষে রেকর্ডপত্র/তথ্যাদি সংগ্রহের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। অনসন্ধানকালে বিশ্বস্তসূত্রে জানা যায় যে, অভিযোগ তারা দেশ ত্যাগের চেষ্টায় রয়েছেন। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের বিদেশগমন রহিতকরণ প্রয়োজন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১০

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১১

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩

রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের সময়সীমা বাড়লো

১৪

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: উপদেষ্টা

১৫

শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬

কর্মীদের বিদেশে পাঠানো ক্ষেত্রে ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭

শিগগির চালের দাম সহনীয় হবে: উপদেষ্টা

১৮

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

১৯

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

২০