ডেভিল শেষ না হওয়া পর্যন্ত চলবে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’: উপদেষ্টা

ডেভিল শেষ না হওয়া পর্যন্ত চলবে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’: উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত



সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ চালানো প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, “ডেভিল যতদিন শেষ না হবে, ততদিন পর্যন্ত অপারেশন চলবে।”


রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর ফার্মগেটে মৃত্তিকা সম্পদ ইনস্টিটিউটের নতুন মৃত্তিকা ভবন উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেছেন তিনি।


স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, “গাজীপুরে যারা ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনা ঘটিয়েছে, তাদের অনেককেই আইনের আওতায় আনা হয়েছে। বাকিদেরও দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।”


তিনি আরও বলেন, “যারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়, তাদের টার্গেট করে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ চলবে।”


গত শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে গাজীপুরে পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে শিক্ষার্থীদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নড়েচড়ে বসে। এরপরই ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ অভিযান শুরু করা হয়। শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাত থেকেই যৌথ বাহিনী সাড়াশি অভিযান শুরু করে এবং গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে টহল জোরদার করা হয়।


ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগের ৪০ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন গাজীপুরের পুলিশ সুপার চৌধুরী যাবের সাদেক।


পুলিশের ঊর্ধ্বতন পাঁচ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের অপরাধ দেশবাসীর জানা রয়েছে।”

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

আগামীকাল খালেদা জিয়াকে খালাসের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি

আগামীকাল খালেদা জিয়াকে খালাসের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি
ছবি: সংগৃহীত

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস দেওয়ার বিরুদ্ধে লিভ টু আপিলের শুনানি আগামীকাল সোমবার অনুষ্ঠিত হবে। রোববার দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এর করা এক আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।


আপিল বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী, এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের করা লিভ টু আপিলের শুনানি একসঙ্গে অনুষ্ঠিত হবে।


গত বছরের ২৭ নভেম্বর হাইকোর্ট খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস দেন। পরবর্তীতে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি এ রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদক আপিল বিভাগে আবেদন করে।


উল্লেখ্য, ২০১১ সালের আগস্ট মাসে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে এ মামলাটি দায়ের করে দুদক। মামলায় অভিযোগ করা হয়, প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি তার ক্ষমতা অপব্যবহার করে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের জন্য অবৈধভাবে অর্থ সংগ্রহ করেছেন। মামলার অভিযোগ অনুযায়ী, ট্রাস্টের নামে তিন কোটি ১৫ লাখ টাকা অবৈধভাবে লেনদেন করা হয়েছে।


২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর বিশেষ জজ আদালত খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ টাকা জরিমানা করে রায় ঘোষণা করে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

‘খোলা বাজারে সরকারিভাবে সবজিসহ কৃষিপণ্য বিক্রি বন্ধ’

‘খোলা বাজারে সরকারিভাবে সবজিসহ কৃষিপণ্য বিক্রি বন্ধ’
ছবি: সংগৃহীত

সরকারি উদ্যোগে সবজিসহ কৃষিপণ্য খোলা বাজারে বিক্রি বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) রাজধানীর সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।


অর্থ উপদেষ্টা বলেন, "এই কার্যক্রমে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে বিশেষ কোনো প্রভাব পড়ছে না। তাই এটি আর চালু রাখা হবে না।"


গত অক্টোবরে রাজধানীতে পাইলট প্রকল্প হিসেবে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ভর্তুকি মূল্যে সবজিসহ কৃষিপণ্য বিক্রি শুরু হয়। প্রতিদিন ঢাকার ২০টি এলাকায় এসব পণ্য সরবরাহ করা হতো। সরকারের কৃষি বিপণন অধিদপ্তর এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছিল।


এই প্রকল্পের আওতায় ৬৫০ টাকার প্যাকেজে ১০টি পণ্য সরবরাহ করা হতো। পণ্যগুলোর মধ্যে ছিল ডিম এক ডজন, আলু এক কেজি, পেঁয়াজ এক কেজি, পেঁপে এক কেজি, কুমড়ার এক টুকরো, করলা এক কেজি, পটল এক কেজি, লাউ একটি, কচুরমুখি এক কেজি এবং কাঁচা মরিচ এক কেজি।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বর্তমান বিশ্ব নানাবিধ সংকটে জর্জরিত। আমাদেরকে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি সমৃদ্ধ, স্থিতিস্থাপক, পরিবেশবান্ধব ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে; যা জ্ঞান, উদ্ভাবন ও প্রযুক্তির সমন্বয়ে গঠিত হবে এবং ভবিষ্যতের জন্য সার্বজনীন টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করবে।


মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) কাতারের দোহায় অনুষ্ঠিত 'আর্থনা' শীর্ষ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টা এ বক্তব্য রাখেন।


তিনি বলেন, "আজকের যুবসমাজ, যারা এই গ্রহের ভবিষ্যৎ কর্ণধার, তাদেরকে আমরা পিছনে ফেলে আসতে পারি না। আমি ব্যক্তিগতভাবে যুবসমাজের মধ্যে নাগরিক সচেতনতা ও ক্ষমতায়নের রূপান্তরধর্মী শক্তি প্রত্যক্ষ করেছি।"


এর আগে, কাতারে পৌঁছানোর পর অধ্যাপক ইউনূসকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। কাতার সরকারের প্রটোকল প্রধান ও রাষ্ট্রদূত ইব্রাহিম ফাখরু তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাগত জানান।


প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সূত্রে জানা গেছে, কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানির আমন্ত্রণে অধ্যাপক ইউনূস এই সফরে গেছেন। শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণের পাশাপাশি কাতারের আমিরের সাথে তার একটি গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর নিজের কাজে ফিরে যাব : ড. মুহাম্মদ ইউনূস

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর নিজের কাজে ফিরে যাব : ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ছবি: সংগৃহীত

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর নিজের কাজে ফিরে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) ব্রিটিশ সাময়িকী ‘দ্য ইকোনমিস্ট’-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন।


প্রতিবছরের মতো এবারও বর্ষসেরা দেশ নির্বাচন করেছে ‘দ্য ইকোনমিস্ট’। ২০২৪ সালের বর্ষসেরা দেশ হিসেবে বাংলাদেশের নাম ঘোষণা করেছে আন্তর্জাতিক এই গণমাধ্যম। এই উপলক্ষে সাক্ষাৎকারটি নেওয়া হয়।


নির্বাচন আয়োজনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভবিষ্যত পরিকল্পনা জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, আসলে আমার চাকরি কেড়ে নেওয়া হয়েছে। আমাকে জোর করে এ কাজে আনা হয়েছে। আমি আমার পূর্বের কাজ উপভোগ করছিলাম, তাই প্যারিসে ছিলাম। সেখান থেকে অন্য কিছু করার জন্য আমাকে টেনে আনা হয়েছে।


তিনি আরও বলেন, আমি আমার নিয়মিত কাজে ফিরে যেতে পারলে খুশি হব। যা আমি সারা জীবন ধরে করেছি এবং তরুণরা এটিকে ভালোবাসে। সুতরাং আমি আমার সেই দলে বা কার্যক্রমে ফিরে যাব, যা আমি সারা বিশ্বে তৈরি করেছি।


নির্বাচনের পর নিজের কাজে ফিরে যাব : প্রধান উপদেষ্টা ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলন / সমবায়ী শিক্ষা প্রবর্তনের প্রস্তাব ড. ইউনূসের সাক্ষাৎকারে বর্তমান বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়েও কথা হয়। জঙ্গিবাদের ঝুঁকি সংক্রান্ত এক প্রশ্নে তিনি বলেন, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না; এটি আমি আশ্বস্ত করছি। তরুণরা ধর্ম নিয়ে নিরপেক্ষ। তারা নতুন বাংলাদেশ গড়তে চায়। এই তরুণরা পুরো বিশ্ব পরিবর্তন করতে পারে। এটি শুধু এক দেশ বা আরেকটি দেশ পরিবর্তনের বিষয় নয়। বাংলাদেশ যা করেছে তা একটি উদাহরণ, যে তরুণরা কত শক্তিশালী। আমাদের উচিত তাদের প্রতি মনোযোগ দেওয়া, বিশেষ করে তরুণীদের ওপর। তারা বাংলাদেশের অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। আমাদের উচিত তরুণ-তরুণীদের ওপর মনোযোগ দেওয়া, যাতে তারা নিজেদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারে। তাদের সুযোগ এসেছে এবং সক্ষমতা রয়েছে। অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তিন তরুণ আমার ক্যাবিনেটে আছেন। তারা দুর্দান্ত কাজ করছে এবং সক্ষম। এই তরুণরা গত শতাব্দীর তরুণ নয়; তারা এই শতাব্দীর তরুণ। তারা অন্যান্যদের মতোই সক্ষম।


প্রসঙ্গত, বর্ষসেরা দেশ হিসেবে বাংলাদেশের নাম ঘোষণার কারণ হিসেবে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ‘দ্য ইকোনমিস্ট’ বলেছে, সেরা দেশ বেছে নেওয়া হয় আগের ১২ মাসে সবচেয়ে বেশি উন্নতি করেছে এমন দেশকে। তারা আরও উল্লেখ করেছে, বাংলাদেশে সবচেয়ে ধনী, সুখী বা নৈতিকভাবে শ্রেষ্ঠ দেশ হিসেবে বিবেচিত না হলেও, তা নির্বাচিত হয়েছে উল্লেখযোগ্য উন্নতির ভিত্তিতে।


এবারের সেরা দেশ বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে চূড়ান্ত তালিকায় ছিল পাঁচটি দেশ। বাংলাদেশ ছাড়াও সিরিয়া, আর্জেন্টিনা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও পোল্যান্ড ছিল এই তালিকায়। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশকেই বেছে নেওয়া হয়।


বাংলাদেশ সম্পর্কে ‘ইকোনমিস্ট’-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই দেশের সাম্প্রতিক বিজয় দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এখানে ছাত্রদের নেতৃত্বে একটি স্বৈরশাসককে উৎখাত করা হয়েছে। আগস্টে ছাত্ররা রাজপথে আন্দোলন করে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করে, যিনি ১৫ বছর ধরে দেশটি শাসন করছিলেন। এর আগে তিনি এক সময় দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, কিন্তু পরবর্তীতে তার শাসনামলে দমনপীড়ন, নির্বাচন কারচুপি এবং বিরোধীদের বিরুদ্ধে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছিল।


প্রতিবেদনটি আরও বলেছে, বাংলাদেশে ক্ষমতার পালাবদলের সময় সাধারণত সহিংসতার ঘটনা ঘটে। তবে, শান্তিতে নোবেল পুরস্কার জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সেখানে একটি অস্থায়ী সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যেটি ছাত্র, সেনাবাহিনী, ব্যবসায়ী ও নাগরিক সমাজের সমর্থন পেয়েছে। এই সরকার শৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছে এবং দেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করেছে। ২০২৫ সালে এই সরকারকে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং নির্বাচন আয়োজনের সময়সূচি নির্ধারণ করতে হবে। এছাড়া, এটি নিশ্চিত করতে হবে যে দেশের আদালত নিরপেক্ষভাবে কাজ করছে এবং বিরোধী দলগুলোকে সংগঠিত হওয়ার সময় দেওয়া হয়েছে। এসব বিষয়ে বাস্তবায়ন কঠিন হবে, কিন্তু তা দেশের ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টায় যুক্তরাজ্য সহায়তা দেবে

পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টায় যুক্তরাজ্য সহায়তা দেবে
ক্যাথরিনের ছবি

ডেস্ক রিপোর্ট:

যুক্তরাজ্যের ইন্দো-প্যাসিফিক বিষয়ক মন্ত্রী ক্যাথরিন ওয়েস্ট বলেছেন, তার সরকার বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ফেরত আনার প্রচেষ্টায় ঢাকা সরকারকে পূর্ণ সহায়তা প্রদান করবে।

রবিবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে একথা বলেন ক্যাথরিন ওয়েস্ট। তিনি বলেন, "এটা আপনাকে জানানো গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি আমাদের সমর্থন পেয়েছেন।"

ব্রিটিশ মন্ত্রী আরও বলেন, শেখ হাসিনার প্রায় ষোল বছরের শাসনামলে বিদেশে পাচার হওয়া কয়েক বিলিয়ন ডলার ফেরত আনার জন্য ঢাকা যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে, তাতে যুক্তরাজ্য তার সহায়তা প্রদান করবে।

ইউনূস তার প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, দুর্নীতিবাজ রাজনীতিবিদ, অলিগার্ক ও আমলাদের পাচার করা অর্থ ফেরত আনা অন্তর্বর্তী সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। তিনি ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর ১২ বিলিয়ন ডলারের বেশি বিদেশে পাচার হচ্ছে।

বৈঠকে অধ্যাপক ইউনূস তার সরকারের সংস্কার উদ্যোগের বর্ণনা দেন, যার মধ্যে দেশের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করার কথা বলা হয়েছে। তিনি বলেন, দেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা এবং পূর্ববর্তী শাসনামলে ঘটে যাওয়া ব্যাপক ভোট কারচুপি থেকে বিরত থাকা এই সংস্কারের মূল লক্ষ্য।

পশ্চিমা দেশগুলো সরকারের সংস্কার উদ্যোগগুলোকে সমর্থন করে উল্লেখ করে ক্যাথরিন ওয়েস্ট বলেন, ব্রিটেন নির্বাচনী, বিচার বিভাগীয় ও সাংবিধানিক সংস্কারের মূল দিকগুলোতে প্রাণবন্ত বিতর্ক দেখতে চায়। "বিতর্ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ," তিনি বলেন।

মন্ত্রী রোহিঙ্গা শরণার্থী, স্থানীয় জনগণ ও বাংলাদেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১০.৩ মিলিয়ন পাউন্ড অনুদান সহায়তা ঘোষণা করেছেন।

ড. ইউনূস মিয়ানমারের সহিংসতা-জর্জরিত রাখাইনে রোহিঙ্গা জনগণের জন্য একটি "জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে নিরাপদ অঞ্চল" প্রতিষ্ঠার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন, যাতে তারা সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে না আসে এবং দাতব্য সংস্থা ও সাহায্য গোষ্ঠীগুলো নির্বিঘ্নে বাস্তুচ্যুত মানুষের কাছে খাদ্য ও সহায়তা পৌঁছে দিতে পারে।

বৈঠকে তারা ভূ-রাজনৈতিক সমস্যা, সংখ্যালঘুদের অধিকার, দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক এবং নেপালের সঙ্গে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ৪০ মেগাওয়াট জ্বালানি চুক্তি নিয়েও আলোচনা করেন।

ইউনূস বলেন, তার সরকার জলবিদ্যুৎ সমৃদ্ধ নেপাল ও ভুটান থেকে বিদ্যুৎ আনার জন্য দক্ষিণ এশিয়ার বিদ্যুৎ গ্রিড তৈরিতে পুরোপুরি সমর্থন করেছে। তিনি বলেন, হিমালয়ের পাদদেশের দুই দেশ থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি আমদানি করলে বাংলাদেশ জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে পারবে। তিনি বলেন, এ লক্ষ্যে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সহযোগিতা প্রয়োজন।

বৈঠকে ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক বলেন, জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে গুরুতর আহত ছাত্র ও অন্যান্য বিক্ষোভকারীদের চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের একটি মেডিকেল টিম চলতি মাসে দেশে এসেছে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস
ছবি: সংগৃহীত

তিন দশক আগে ১৯৯৪ সালে পাবনার ঈশ্বরদী রেলস্টেশনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ৯ আসামিকে খালাস দিয়েছেন আদালত। এ সময় হাইকোর্ট বলেন, মামলাটি বিদ্বেষ্পূর্ণ, রায়ে পক্ষপাতিত্ব করেছে বিচারিক আদালত।


বুধবার (৫ আগস্ট) বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলাম ও বিচারপতি হামিদুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। আদালতে আসামিদের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। তাকে সহযোগিতা করেন অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান খান, অ্যাডভোকেট মাকসুদ উল্লাহ।



এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি এ মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের শুনানি শেষ হয়। শুনানি শেষে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল আদালতকে বলেন, শেখ হাসিনাকে খুশি করতেই ২০১৯ সালের ৩ জুলাই ৯ জনকে ফাঁসি ও ২৫ জনকে যাবজ্জীবন ও অর্থদণ্ড দেন পাবনার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত।


তিনি আরও বলেন, এ মামলায় মোট আসামি ছিলেন ৫২ জন। এরা সবাই বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মী। মামলা চলাকালীন পাঁচ আসামি মারা গেছেন। ১৯৯৪ সালে বিরোধীদলীয় নেতা ছিলেন শেখ হাসিনা। ওই বছর ২৩ সেপ্টেম্বর দলীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ট্রেন মার্চ করেন তিনি। ট্রেনটি ঈশ্বরদী স্টেশনে পৌঁছালে শেখ হাসিনার বগি লক্ষ্য করে গুলি ও বোমা ছোড়া হয় বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।


প্রসঙ্গত, তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেনযোগে খুলনা থেকে সৈয়দপুর যাচ্ছিলেন। পথে সভা করার কথা থাকলেও বিএনপি নেতা জাকারিয়া পিন্টুসহ তার নেতৃত্বে মামলার অন্যান্য আসামিরা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ঈশ্বরদী স্টেশন এলাকায় ট্রেনে গুলি ও বোমা বর্ষণ করেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়।


এ ঘটনায় ঈশ্বরদী জিআরপি থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে ওইদিনই একটি মামলা করেন। পরে মামলাটির তদন্ত শুরু করে সিআইডি। ১৯৯৭ সালের ৩ এপ্রিল ৫২ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেওয়া হয়। এদের মধ্যে পাঁচজন মারা গেলে তাদের চার্জশিট থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। ২০১৯ সালে ৩ জুলাই জাকারিয়া পিন্টুসহ ৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। সেই সঙ্গে ২৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১৩ জনকে ১০ বছর মেয়াদ কারাদণ্ড ঘোষণা করা হয়।


পরে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পাশাপাশি খালাস চেয়ে আপিল করেন আসামিরা।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

‘রাজনৈতিক মতৈক্য হলে ডিসেম্বরে নির্বাচন’

‘রাজনৈতিক মতৈক্য হলে ডিসেম্বরে নির্বাচন’
ছবি: সংগৃহীত

ডিসেম্বরে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই মুহূর্তে ইসি অন্য কোনো নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে না। তবে সরকার চাইলে জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজন করতে ইসি প্রস্তুত রয়েছে।


মঙ্গলবার ইউএনডিপিসহ উন্নয়ন সহযোগী ১৮টি দেশের রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে ইসি। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। তিনি জানান, প্রধান উপদেষ্টা ১৬ ডিসেম্বরের বক্তব্যে বলেছিলেন, যদি অল্প পরিমাণে সংস্কারসহ নির্বাচন করতে হয় এবং রাজনৈতিক মতৈক্য গড়ে ওঠে, তাহলে ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্ভব। আর যদি ব্যাপক সংস্কারের সুযোগ দেওয়া হয়, তাহলে ২০২৬ সালের জুন নাগাদ নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে।


আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, "আমরা বলেছিলাম, আমাদেরকে সম্ভাব্য সবচেয়ে আগের তারিখ ধরে প্রস্তুতি নিতে হবে। আমাদের অবস্থান এখনও অপরিবর্তিত।"


স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, "একটি প্রশ্ন উঠেছিল, দুটি নির্বাচন একসঙ্গে করা যায় কিনা। এতে কত সময় লাগতে পারে, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।"


নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন একসঙ্গে আয়োজন করা সম্ভব নয়। অতীত অভিজ্ঞতা থেকে দেখা গেছে, স্থানীয় সরকার নির্বাচন ধাপে ধাপে আয়োজন করতে গেলে এক বছর সময় লাগে। যদি সব স্থানীয় সরকার নির্বাচন সম্পন্ন করতে হয়, তাহলে জাতীয় নির্বাচনের সময় পিছিয়ে যাবে। বর্তমানে জাতীয় নির্বাচনই ইসির অগ্রাধিকার। তাই ইসি এখন শুধু জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে সরকার যদি স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে ইসি তা বাস্তবায়ন করবে। এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত সরকারের।


আরেক প্রশ্নের জবাবে আবুল ফজল বলেন, "স্থানীয় সরকার নির্বাচন কতটুকু হবে, কোন কোন প্রতিষ্ঠানের হবে, সে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার। তখন ইসি বলতে পারবে, এটা জাতীয় নির্বাচনকে প্রভাবিত করবে কিনা। তার আগে এ বিষয়ে কিছু বলা সম্ভব নয়।"


ইউএনডিপি ছাড়াও এই বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, যুক্তরাজ্য, ইতালি, সুইজারল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, স্পেন, কানাডা, জার্মানি, চীন, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, সুইডেন, ডেনমার্ক, ফ্রান্স, দক্ষিণ কোরিয়া, ইইউ এবং তুরস্কের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব
ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের প্রথম ধাপের আখেরি মোনাজাত সকাল ৯টা ১১ মিনিটে শুরু হয়ে ৯টা ৩৬ মিনিটে শেষ হয়। মাওলানা জুবায়ের আহমেদের নেতৃত্বে এই মোনাজাতে মুসল্লিরা মহান আল্লাহর দরবারে অশ্রুভেজা চোখে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। এছাড়াও মোনাজাতে মুসলিম উম্মাহ ও দেশ-জাতির কল্যাণ কামনা করা হয়।


এই দিনে তুরাগ তীরে লাখো মুসল্লির সমাগম ঘটে। চোখ যতদূর যায়, শুধু মুসল্লিদেরই সারি দেখা গেছে। তারা পরম করুণাময় আল্লাহর দরবারে হাত তুলে প্রার্থনা করেন। আখেরি মোনাজাতের আগে সকাল ৬টা থেকে ঢাকার ৩০০ ফিট, ধওর ব্রিজ এবং ভোগড়া বাইপাস মোড় থেকে ইজতেমাগামী সব যানবাহনের চলাচল বন্ধ ছিল। মোনাজাত শেষে মুসল্লিরা ধীরে ধীরে ময়দান ত্যাগ করছেন। এরপরই এসব সড়ক আবারও যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে।


বিশ্ব ইজতেমার অন্যতম আকর্ষণ হলো যৌতুকবিহীন গণবিয়ে। শনিবার বাদ আসর ইজতেমা ময়দানের মূল বয়ানের মঞ্চে ৬৩ জোড়া দম্পতির বিয়ে সম্পন্ন হয়। ভারতের মাওলানা যোহাইরুল হাসান মোহরে ফাতেমা অনুসারে এই বিয়ের আয়োজন পরিচালনা করেন। ইজতেমা আয়োজক কমিটির সমন্বয়কারী হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, "প্রতিবারের মতো এবারও ৬৩ জোড়া দম্পতির যৌতুকবিহীন গণবিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।"


বৃহস্পতিবার বাদ মাগরিব ভারতের মাওলানা ইব্রাহিম দেওলার আম বয়ানের মাধ্যমে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার সূচনা হয়। প্রথম পর্বের এই তিন দিনের ইজতেমায় লাখো মুসল্লি অংশ নেন। শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয় দেশের বৃহত্তম জুমার জামাত, যেখানে মুসল্লিদের ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

হাওরের পানি দূষণ করলে ৫ বছরের জেল

হাওরের পানি দূষণ করলে ৫ বছরের জেল

হাওর ও জলাভূমি সুরক্ষায় এবার এ সংক্রান্ত আইন প্রণয়ন করছে সরকার। ইতোমধ্যে ‘হাওর ও জলাভূমি সুরক্ষা, উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা আইন’ শীর্ষক খসড়াও তৈরি করা হয়েছে। এসব জলাধারের পানি দূষণ করলে পাঁচ বছর কারাদণ্ডের বিধানের প্রস্তাব রাখা হয়েছে খসড়ায়। অপরাধীর সহায়তাকারীও পাবেন একই শাস্তি।

জানা গেছে, বাংলাদেশের সংবিধানের ১৮ (ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নাগরিকদের জন্য হাওর ও জলাভূমিসহ সব প্রাকৃতিক সম্পদের সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা বিধানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের রিট পিটিশন নং- ১৬৮৩/২০১৪-তে দেওয়া আদেশে বাংলাদেশ হাওর ও জলাভূমি সুরক্ষা, উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা আইন দ্রুত প্রণয়নের নির্দেশনা রয়েছে। সে অনুযায়ী এ আইনের খসড়া তৈরি করেছে বাংলাদেশ হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তর। খসড়াটি তারা পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে।

খসড়ার বিষয়ে স্টেকহোল্ডারদের মতামত চেয়েছে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়। এজন্য ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছিল। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বেশ কয়েকটি মতামত এসেছে। যা নিয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা হবে। সবশেষে এটি মন্ত্রিসভায় উঠবে।


এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরের পরিচালক (পরিকল্পনা, আইসিটি) গাজী মিজানুর রহমান ঢাকা পোস্টকে বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তর, মৎস্য অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে যুক্ত করে কমিটি করা হয়েছিল। এরপর সবার সমন্বয়ে আইনের খসড়া তৈরি করা হয়েছে। খসড়াটি পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রণালয় তার স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা করে পরবর্তী যা যা প্রক্রিয়া আছে সেগুলো শেষ করবে।

তিনি বলেন, মূলত হাইকোর্টে একটি মামলার রায়ের আলোকে মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল আইন করার জন্য। সে আলোকে মন্ত্রণালয় আমাদের চিঠি দিয়েছিল। এরপর খসড়াটি তৈরি করা হয়েছে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০

আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের পাঠানো যাবে কি না বলা যাচ্ছে না: প্রেস সচিব

আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের পাঠানো যাবে কি না বলা যাচ্ছে না: প্রেস সচিব
ছবি: সংগৃহীত




আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের তাদের মাতৃভূমিতে ফেরত পাঠাতে পারবো কিনা তা নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। 


শনিবার (৫ এপ্রিল) সকাল ৭টা ৭ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।


ফেসবুক পোস্টে তিনি জানান, নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের তাদের মাতৃভূমিতে ফেরত পাঠাতে পারব কিনা, আমাদের চাপ সৃষ্টি করে যেতে হবে যাতে তারা স্বেচ্ছায়, পূর্ণ মর্যাদা ও নিরাপত্তার সাথে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেয়।


তিনি জানান, বার্মিজ সামরিক জান্তাকে খুশি করার জন্য তথাকথিত ‘মাদার অব হিউম্যানিটি’র ঘনিষ্ঠ চাটুকার ও কিছু কূটনীতিক রোহিঙ্গাদের জন্য এক নতুন নাম তৈরি করেছিলেন- FDMN, অর্থাৎ 'জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিক'। এই শব্দটি আসলে বার্মিজ গণহত্যার মূল আখ্যানকে মেনে নেয়ার একটি কৌশল, যেখানে রোহিঙ্গাদের অস্তিত্বই অস্বীকার করা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, রোহিঙ্গারা কোনো 'FDMN' নয়- তারা শতাব্দীপ্রাচীন ইতিহাস, শিল্প ও সংস্কৃতির ধারক একটি জাতি। 'FDMN' শব্দটি ব্যবহার করে তাদের প্রকৃত পরিচয়, সম্মান ও অধিকার থেকে বঞ্চিত করার চেষ্টা করা হয়েছে।


প্রেস সচিব আরও বলেন, চীনের কুনমিং শহরে এবং ব্যাংককে অনুষ্ঠিত বিমসটেক (BIMSTEC) শীর্ষ সম্মেলনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যখন মিয়ানমারের সামরিক জান্তার সঙ্গে আলোচনা করে, তখন তারা দীর্ঘদিন ধরে নিপীড়নের শিকার জনগোষ্ঠীকে তাদের প্রকৃত পরিচয়ে পরিচিত করে ‘রোহিঙ্গা’ হিসেবে। জান্তার কর্মকর্তারাও শেষমেশ এই পরিচয় স্বীকার করতে বাধ্য হন। আমাদের সঙ্গে বৈঠকে তারাও ‘রোহিঙ্গা’ শব্দটি ব্যবহার করতে শুরু করেন। (আমি নিজে ওই দুটি বৈঠকে উপস্থিত ছিলাম)


রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবর্তনের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা নিশ্চিতভাবে বলতে পারছি না যে আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের তাদের মাতৃভূমিতে ফেরত পাঠাতে পারব কিনা। বিশেষ করে রাখাইনে আরাকান আর্মির (এএ) দখল প্রক্রিয়ার ফলে পরিস্থিতি জটিল হয়ে উঠেছে। তবে গত কয়েকদিনে যেটা দেখেছি, তা আমাদের নেতৃত্ব এবং শীর্ষ পর্যায়ের কূটনীতিকদের এক সাহসী ও দৃঢ় অবস্থান। মিয়ানমার জান্তা কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা দিয়েছে। এখন দরকার টানা কূটনৈতিক চাপ বজায় রাখা, যাতে তারা রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায়, পূর্ণ মর্যাদা ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তার সঙ্গে ফিরিয়ে নেয়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে: সরকারের বিবৃতি

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত

ভারতের মতো আমরা বেসামরিকদের টার্গেট করব না : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের সীমান্তের জেলাগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

এবার দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ হেফাজতের ১২ দফা

দেশ থেকে নৌকা মার্কাকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে: নাহিদ

শ্রমিক ও মালিকের যৌথ প্রচেষ্টাই আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫৭ লাখ টাকার ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

১১

সীমিত আকারে হলেও প্রবাসীদের ভোটিং সিস্টেমে আনতে চাই: সিইসি

১২

গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে: উপদেষ্টা

১৩

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৪

সীমান্ত পুরোপুরি নিরাপদ আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫

৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন

১৬

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭

সাগর-রুনি হত্যা মামলার নথি আগুনে পুড়ে গেছে তথ্যটি সঠিক নয়- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮

বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে: সালাউদ্দিন আহমেদ

১৯

নতুন মামলায় আমু আনিসুল শাজাহানসহ গ্রেফতার ৭

২০