

কুবি প্রতিনিধি:
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের চলমান আন্দোলনের কারণে ৯২ তম জরুরি সিন্ডিকেট সভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে আবাসিক হল সমূহও বন্ধ থাকবে।
মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য সূত্রে বিষয়টি জানা গেছে।
সিন্ডিকেট সূত্র জানায়, অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় ও হলসমূহ বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে আলাপ-আলোচনা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইটি কমিটি গঠন করা হবে। একটা শিক্ষকদের দাবি-দাওয়ার ব্যাপারে এবং অন্যটি ২৮ এপ্রিল যে ঘটনা ঘটেছে সে ঘটনার একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে।
আবাসিক হল কেন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে সিন্ডিকেট সদস্য জানান, উপাচার্য দাবি করেছেন আবাসিক হলগুলোতে প্রচুর অস্ত্র ডুকতেছে। শিক্ষার্থীদেরকে টাকা দেওয়া হচ্ছে। এতে এখানে অন্যরকম ঘটনা ঘটে যেতে পারে।
মন্তব্য করুন


এসএসসি ও সমমানের গণিত পরীক্ষার তারিখ পেছানো হয়েছে। খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান ইস্টার সানডের দিনে এই পরীক্ষা হওয়ার কারণে সমালোচনার মুখে পড়ে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়াও, এসএসসি পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।
বুধবার (১৯ মার্চ) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত নতুন সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকা গণিত বিষয়ের পরীক্ষা একদিন পিছিয়ে ২১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে।
প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী, বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষার মাধ্যমে আগামী ১০ এপ্রিল থেকে চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। এরপর ৮ মে লিখিত পরীক্ষা শেষ হবে। তারপর ১০ মে থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষা শুরু হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এ বছর ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ১৯ লাখ ২৮ হাজার ২৮১ জন পরীক্ষার্থী এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেবে। এর মধ্যে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন। এছাড়া মাদরাসা বোর্ডে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন দাখিল পরীক্ষার্থী এবং কারিগরি বোর্ডে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন।
মন্তব্য করুন


এইচএসসিতে কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৭১ দশমিক ১৫ শতাংশ এবং কুমিল্লা বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৭ হাজার ৯২২ জন।
মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) শিক্ষাবোর্ডের ফলাফলে এ তথ্য জানা যায়।
চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় পাসের হারে শীর্ষে রয়েছে সিলেট শিক্ষাবোর্ডে। আর সর্বনিম্ন পাসের হার ময়মনসিংহ শিক্ষাবোর্ডে।
জানা যায়, সর্বোচ্চ সিলেট শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ। আর সর্বনিম্ন ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৬৩ দশমিক ২২ শতাংশ।
এছাড়া ঢাকা শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৭৯ দশমিক ২১ শতাংশ, চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ, বরিশাল শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮১ দশমিক ৮৫ শতাংশ, রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৮১ দশমিক ২৪ শতাংশ, যশোর শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৬৪ দশমিক ২৯ শতাংশ ও দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৭৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
এ ছাড়া এবার মোট জিপিএ-৫ পেয়েছেন এক লাখ ৩১ হাজার ৩৭৬ জন। ২০২৩ সালে জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ৯২ হাজার ৩৬৫ জন শিক্ষার্থী। সে হিসেবে এবার জিপিএ-৫ পাওয়ার সংখ্যা বেড়েছে ৫৩ হাজার ৫৪৬ জন।
এবার নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। আর এইচএসসি নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
মন্তব্য করুন


শুধু সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ দিতে পারবে বলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নেওয়া সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।
সোমবার (৩ নভেম্বর) এক রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি রেজাউল করিমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
মঙ্গলবার রিটকারীর আইনজীবী ব্যারিস্টার মুনতাসির আহমেদ বিষয়টি সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
একইসঙ্গে ২০০৮ সালের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা নীতিমালার আলোকে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দিয়ে পরীক্ষার আয়োজন করতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রতি নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ২০২৫ সালের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বৃত্তি পরীক্ষা আগামী ২১ থেকে ২৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
আইনজীবীদের তথ্যমতে, শুধু সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে বলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর গত ১৭ জুলাই এক স্মারকে জানায়। এই সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে কেরানীগঞ্জ পাবলিক ল্যাবরেটরি স্কুলের পরিচালক মো. ফারুক হোসেন, শিক্ষক ও অভিভাবক প্রতিনিধিসহ ৪২ জন চলতি বছর রিটটি করেন। রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গত ২ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট রুল দিয়ে ওই স্মারকের কার্যক্রম অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য স্থগিত করেন। শুধু সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের অনুমতিসংক্রান্ত ১৭ জুলাইয়ের ওই স্মারক (ম্যামো) কেন আইনগত কর্তৃত্ব–বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, রুলে তা জানতে চাওয়া হয়। সেই সঙ্গে ২০০৮ সালের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা নীতিমালার আলোকে বৃত্তি পরীক্ষার আয়োজন করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়। চূড়ান্ত শুনানি শেষে আজ রুল অ্যাবসলিউট (যথাযথ) ঘোষণা করে রায় দেওয়া হয়।
আদালতে রিট আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী নিয়াজ মোর্শেদ। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পক্ষে আইনজীবী মুনতাসির উদ্দিন আহমেদ শুনানিতে ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সৈয়দ ইজাজ কবির।
পরে আইনজীবী নিয়াজ মোর্শেদ বলেন, শুধু সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ দিতে পারবে বলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের গত ১৭ জুলাইয়ে স্মারক অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। ২০০৮ সালের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা নীতিমালা অনুসারে সব বেসরকারি অর্থাৎ বেসরকারি নিম্নমাধ্যমিক, রেজিস্ট্রার্ড কিন্ডারগার্টেন, কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং রেজিস্টার্ড/অস্থায়ী রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত/স্থাপনা ও প্রাথমিক অনুমতিপ্রাপ্ত চালু বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে। এ জন্য ১৫ দিনের মধ্যে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরকে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। হাইকোর্টের রায়ের ফলে শুধু সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাই নয়, এসব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ২১ থেকে ২৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে।
১৯৮১ সালে প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা প্রবর্তন করা হয় বলে জানান প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আইনজীবী মুনতাসির উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ২০০৫ সালে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পায়। ২০০৮ সাল পর্যন্ত এটি চলে। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত নতুন নীতিমালার আলোকে পিএসসি পরীক্ষা হয়। এতে যারা ভালো করত, তাদের বৃত্তি দেওয়া হতো। তবে করোনার সময় ২০২০ ও ২০২১ সালে তা বন্ধ ছিল। ২০২২ সালে আবার বৃত্তি পরীক্ষা শুরু হয়, তবে তা প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার নীতিমালার (সংশোধিত-২০১৬) আলোকে। বিভিন্ন কারণে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে এটি বন্ধ ছিল। পরিস্থিতি বিবেচনায় ২০২৫ সালে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল শুধু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নেবে। বেসরকারি শিক্ষার্থীরাও প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে- এমন নির্দেশনা দিয়ে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। তারা যাতে পরীক্ষা দিতে পারে সে জন্য ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করা হবে।
মন্তব্য করুন


২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন করেও এখানো চার হাজারের মতো শিক্ষার্থী পিছিয়ে রয়েছে। আবেদন করেও তারা ভর্তির জন্য মনোনীত হয়নি। বর্তমানে তাদের ভর্তির সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। যেসব কলেজে আসন শূন্য রয়েছে সেখানে সরাসরি ভর্তি হওয়া যাবে। আগামী ১৫ থেকে ২৫ মে পর্যন্ত তাদের রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম চলবে।
রোববার (১৫ মে) এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করেছে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও প্রতিষ্ঠান প্রধানদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে যেসব শিক্ষার্থী অনলাইনে আবেদন করেছে কিন্তু কোনো কলেজে ভর্তি হতে পারেনি তাদের রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করার লক্ষ্যে আগামী ১৫ থেকে ২৫ মে পর্যন্ত অনলাইনে শিক্ষার্থীদের ছবিসহ সব তথ্য পূরণ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি :
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে এ ওইএমএস বাটনে ক্লিক করে কলেজের ইআইআইএন ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে। এরপর স্টুডেন্ট লিস্ট (এইচএসসি ২০২২-২৩) মেন্যুতে প্রবেশ করে ক্রিয়েট স্টুডেন্ট বাটনে ক্লিক করে (নির্ধারিত ফি প্রদান সাপেক্ষে) নতুন শিক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। উল্লিখিত সময়ের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। অন্যথায় উদ্ভূত কোনো জটিলতার জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না বলেও নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন


দেশের সরকারি-বেসরকারি স্কুলে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তিতে ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১১ ডিসেম্বর।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মাধ্যমিক শাখার পরিচালক প্রফেসর ড. খান মইনুদ্দিন আল মাহমুদ সোহেল এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, গত ২১ নভেম্বর থেকে অনলাইনে আবেদন নেওয়া হচ্ছে। ৫ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত এ আবেদন করা যাবে। এরপর ১১ ডিসেম্বর লটারি অনুষ্ঠিত হবে। লটারিতে নির্বাচিতরাই ভর্তির সুযোগ পাবে।
মাউশির তথ্যমতে, ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে চার হাজার ৪৮টি সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। এবার সরকারি স্কুলের সংখ্যা ৬৮৮টি এবং বেসরকারি স্কুলের সংখ্যা তিন হাজার ৩৬০টি।
সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মিলিয়ে মোট শূন্য আসন ১১ লাখ ৯৩ হাজার ২৮১টি। এর মধ্যে সরকারি স্কুলে শূন্য আসন এক লাখ ২১ হাজার ৩০টি এবং বেসরকারি স্কুলে আসন ১০ লাখ ৭২ হাজার ২৫১টি।
গত ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত সরকারি স্কুলের এক লাখ ২১ হাজার ৩০টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছিল দুই লাখ ৬০ হাজার ২৪৪ জন। তারা পছন্দক্রম দিয়েছিল তিন লাখ ৭৫ হাজার ৭২৮টি।
অন্যদিকে বেসরকারি স্কুলে ১০ লাখ ৭২ হাজার ২৫১টি শূন্য আসনের বিপরীতে আবেদন করেছিল ৯৮ হাজার ৭৬২ শিক্ষার্থী। তারা পছন্দক্রম দিয়েছিল এক লাখ ৮০ হাজার ৮৬২টি। এরপর আর আবেদন জমা পড়ার নতুন তথ্য জানায়নি মাউশি।
মন্তব্য করুন


দেশের সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা নেওয়া হবে, তা নিয়ে শিক্ষক ও অভিভাবকদের মতবিরোধ দেখা দিয়েছিল। তবে আগামী শিক্ষাবর্ষেও (২০২৬) স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শিগগির লটারি বহাল রেখে ভর্তি নীতিমালা প্রকাশ করবে মন্ত্রণালয়।
বুধবার দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব রেহানা পারভীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক বিভাগ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তারা অংশ নেন।
সভা শেষে বিকেলে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবির জাগো নিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সভায় নানা দিক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে সার্বিক দিক বিবেচনা করে এবারও লটারির মাধ্যমে স্কুলে শিক্ষার্থী ভর্তির সিদ্ধান্ত বহাল রাখা হয়েছে। শিগগির হয়তো বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে।
সভায় অংশ নেওয়া মাউশির একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে জাগো নিউজকে বলেন, অভিভাবকদের একটি অংশ ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষে ছিল। আমরা দেখেছি, তারা মানববন্ধনও করেছেন। তাদের বিষয়টি শিক্ষকরাও আমাদের জানিয়েছিল।
‘তবে লটারি পদ্ধতি বাদ দেওয়া সম্ভব নয়। এটা বাদ দিতে হলে এক বছর হাতে রেখে ঘোষণা দিতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার এ ঝুঁকি নিতে চায় না। সেজন্য লটারি বহাল থাকছে’ বলেও জানান মাউশির ওই কর্মকর্তা।
গত ২৭ অক্টোবর স্কুলে ভর্তিতে পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিবকে লিখিত আবেদন দেন সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতি।
তবে একই দিন অভিভাবক ঐক্য ফোরামের পক্ষ থেকে বিবৃতি দিয়ে এর বিরোধিতা করা হয়। সংগঠনটি লটারি বহাল রেখে সব কোটা বাতিলের দাবি জানান। দুই পক্ষের এমন মতবিরোধে উৎকণ্ঠায় ছিলেন প্রায় ১০ লাখ ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর অভিভাবকরা। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় লটারি বহাল রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় সেই বিতর্কের অবসান হয়েছে।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) আঞ্চলিক সংগঠন ‘চৌদ্দগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন’ নবীনবরণ ও প্রবীণ বিদায় অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে।
শনিবার (১১ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের অডিটোরিয়ামে এ অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মামুনুর রশীদ মজুমদার। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নূরুল করিম চৌধুরী।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আরিফুর ইসলাম, এবং সংগঠনের বর্তমান ও সাবেক সদস্যরা।
অনুষ্ঠানের শুরুতে আমন্ত্রিত অতিথিদের ক্রেস্ট দিয়ে বরণ করা হয়। এরপর নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ ও প্রবীণ শিক্ষার্থীদের বিদায় জানাতে সংবর্ধনা এবং ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সাদিয়া রহমান মলি অনুভূতি প্রকাশ করে বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ে পা রেখেছি প্রায় চার মাস হয়ে গেছে। আজকে আমাদের অ্যাসোসিয়েশন থেকে নবীনবরণ ও বিদায়ি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এই ছোট্ট সময়ে আমার প্রাণের সংগঠন। আমার অ্যাসোসিয়েশনের প্রথম প্রোগ্রামে অংশ নিতে পেরে আমি সত্যিই আনন্দিত। এই প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে কতটা ভালো লেগেছে, তা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। এখানে এসে আমি এক ধরনের ‘হোম-হোম’ অনুভূতি পেয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুধু পড়াশোনা ও ডিগ্রি অর্জনের জন্য নয়, বরং সুন্দর সম্পর্ক গড়ে তোলাও একটি বড়ো অর্জন, যা আমি এই অ্যাসোসিয়েশনে এসে উপলব্ধি করেছি।”
প্রধান অতিথি নূরুল করিম চৌধুরী বলেন, “এটা আমার প্রাণের সংগঠন। আমার বাড়িও যেহেতু চৌদ্দগ্রামে, তাই চৌদ্দগ্রামের সন্তানদের নিয়ে গঠিত এই সংগঠনটি আমার কাছে বিশেষ প্রিয়। এই সংগঠনে সকলের অংশগ্রহণ দরকার। যে-কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে গেলে অ্যালামনাইদের এগিয়ে আসতে হবে। সংগঠনে যুক্ত হলে আমরা একে অপরকে চিনতে পারব এবং আমাদের মাঝে সুন্দর সম্পর্ক তৈরি হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে তোমাদের যে-কোনো সমস্যায় আমি পাশে থাকব এবং সমাধানের চেষ্টা করব। সবার লক্ষ্য যেন সবসময় উঁচু থাকে, ভবিষ্যতে আরও ভালো করো, এই দোয়া রইল।”
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মামুনুর রশীদ মজুমদার বলেন, “আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি, আমি আমার দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে পেরেছি। সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমাকে সবসময় সহযোগিতা ও সমর্থন করার জন্য। আজকের অনুষ্ঠানের জন্য অতিথিবৃন্দ অনেক কষ্ট করে এসেছেন, তাঁদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমরা আমাদের সংগঠনের প্রতিটি কার্যক্রম যথাসময়ে সম্পন্ন করার চেষ্টা করেছি। সামনে যারা নেতৃত্বে আসবে, তারাও যেন একইভাবে দায়িত্ব পালন করে এই প্রত্যাশা রাখি।”
উল্লেখ্য নবীণ ও প্রবীণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্রেস্ট বিতরণ, কাওয়ালি আসর ও সমাপনী বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়।
মন্তব্য করুন


আগামী বৃহস্পতিবার (১৮ মে) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে অনার্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে। এদিন বিকেল ৪টা থেকে সেলফোনে ক্ষুদেবার্তার মাধ্যমে ফল জানা যাবে। তাছাড়া ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইটে (www.nu.ac.bd/admissions) রাত ৯টা থেকে ফল পাওয়া যাবে।
ক্ষুদেবার্তায় ফলাফল জানতে মেসেজ অপশনে গিয়ে nuathnroll no টাইপ করে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১ম মেধা তালিকায় স্থানপ্রাপ্ত ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষে কোনো শিক্ষা কার্যক্রমে ভর্তি হয়ে থাকলে তাকে অবশ্যই ২৫ মের মধ্যে পূর্ববর্তী শিক্ষাবর্ষের ভর্তি বাতিল করে অনলাইনে চূড়ান্ত ভর্তি ফরম পূরণ করতে হবে অন্যথায় দ্বৈত ভর্তির কারণে শিক্ষার্থীর ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি ও রেজিস্ট্রেশন বাতিল বলে গণ্য হবে।
১ম মেধা তালিকায় স্থানপ্রাপ্ত কোনো শিক্ষার্থী তার বিষয় পরিবর্তন করতে ইচ্ছুক হলে তাকে চূড়ান্ত ভর্তি ফরমে বিষয় পরিবর্তনের নির্দিষ্ট ঘরে Yes অপশন সিলেক্ট করতে হবে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের বিষয় পছন্দক্রম অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট কলেজে বিষয়ভিত্তিক শূন্য আসনে মেধার ভিত্তিতে বিষয় পরিবর্তন করা হবে। এই শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের ক্লাস ১ জুন থেকে শুরু হবে।
মন্তব্য করুন


স্টাফ রিপোর্টারঃ
এইচএসসি পরীক্ষায় ফেল করা শিক্ষার্থীরা কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের ফটকে তালা ঝুলিয়ে ফলাফল পরিবর্তন করে পাস ঘোষণার দাবি জানিয়েছে।
রোববার (২০ অক্টোবর) বেলা ১১টা থেকে কুমিল্লা বোর্ডের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বোর্ডের সামনে অবস্থান নেন এবং প্রধান ফটক আটকে দেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবি, এসএসসিতে ভালো ফলাফল করলেও এবারের এইচএসসি পরীক্ষার উত্তরপত্র সঠিকভাবে মূল্যায়ন করা হয়নি। সাতটি বিষয়ে পরীক্ষা দিলেও বাকী বিষয়গুলোর ফলাফল এসএসসির উপর ভিত্তি করে ম্যাপিং করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা চায়, সব বিষয়ের ফল ম্যাপিং করে তাদের পাস দেখানো হোক।
জানা গেছে, সম্প্রতি প্রকাশিত উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফলে অকৃতকার্য শিক্ষার্থীরা সকাল থেকেই বোর্ডে জড়ো হন। তারা বোর্ডের সিদ্ধান্তকে বৈষম্যমূলক আখ্যা দিয়ে প্রতিবাদ করেন এবং নানা স্লোগান দেন। পরে বোর্ডের নিরাপত্তারক্ষীরা তাদের নিবৃত্ত করার চেষ্টা করেন। কিছু শিক্ষার্থী বোর্ড চেয়ারম্যানের ভবনে গিয়ে প্রধান ফটকে তালা লাগিয়ে দেয়। শিক্ষার্থীদের একজন প্রতিনিধি বোর্ড চেয়ারম্যান ড. নিজামুল করিমের সঙ্গে দেখা করেন। চেয়ারম্যান তাদের লিখিত অভিযোগ মন্ত্রণালয়ে পাঠাবেন বলে আশ্বাস দেন।
তবে সেই আশ্বাসে অনেক শিক্ষার্থী সন্তুষ্ট না হয়ে তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল পরিবর্তনের দাবি জানান। বিকেল পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা ফটকে অবস্থান করে।
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের ফল পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করতে বলেছি এবং তাদের দাবির বিষয়টি মন্ত্রণালয়ে জানাবো। কিন্তু তারা তা না শুনেই বোর্ডের সামনে বসে আছে। তারা সবাই আজই পাস চায়।’
মন্তব্য করুন


২০২৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় একযোগে দেশের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডসহ মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ফল প্রকাশিত হয়। এবার এইচএসসিতে পাশের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। গত বছরের তুলনায় এবার পাসের হার কমেছে ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
প্রকাশিত ফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, এবার শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি ফেল করেছেন হিসাব বিজ্ঞান, ইংরেজি ও আইসিটি বিষয়ে।
হিসাব বিজ্ঞানে ফেল করেছেন ৪১ দশমিক ৪৬ শতাংশ শিক্ষার্থী, ইংরেজিতে ৩৮ দশমিক ৮ শতাংশ, আর আইসিটিতে ২৭ দশমিক ২৮ শতাংশ শিক্ষার্থী অনুত্তীর্ণ হয়েছেন।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) সকালে ঢাকার মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দোকার এহসানুল কবির।
প্রকাশিত ফল অনুযায়ী, এ বছর এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ২০২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কেউ পাস করেনি। যেখানে গত বছর এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ৬৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজনও পাস করেনি। অন্যদিকে চলতি বছর ৩৪৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। যেখানে গত বছর এইচএসসিতে ১ হাজার ৩৮৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছিল।
ফলাফল বিশ্লেষণে আরও দেখা যায়, এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে এ বছর বরাবরই এগিয়ে রয়েছেন ছাত্রীরা। মোট পাস এবং জিপিএ-৫ এর দিক দিয়ে এগিয়ে রয়েছেন তারা। ১১টি শিক্ষা বোর্ডে মোট ছাত্রের চেয়ে ৮৭ হাজার ৮১৪ জন বেশি ছাত্রী উত্তীর্ণ হয়েছেন। ছাত্রের চেয়ে ৫ হাজার ৯৭ জন বেশি ছাত্রী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। ১২ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬১ জন অংশ নেন। উত্তীর্ণ হন ৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন। ছাত্র উত্তীর্ণ হয়েছেন ৩ লাখ ৩৩ হাজার ৮৬৪ জন। ছাত্রী উত্তীর্ণ হয়েছেন ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৯৬ জন। ছাত্রদের পাসের হার ৫৪ দশমিক ৬০ শতাংশ। ছাত্রীদের পাসের হার ৬২ দশমিক ৯৭ শতাংশ। ৩২ হাজার ৫৩ জন ছাত্র জিপিএ-৫ পেয়ছেন, আর ৩৭ হাজার ৪৪ জন ছাত্রী জিপিএ-৫ পেয়ছেন।
মন্তব্য করুন